OrdinaryITPostAd

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় ২০২৫

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় গুলো সম্পর্কে আপনি জেনে থাকলে সহজেই রিপোর্ট দেখে আপনার গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে সেটি নির্ধারণ করতে পারবেন। বেশ কয়েকটি বিষয় রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে সহজে বোঝা যায় গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে।
আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় ২০২৫
প্রত্যেকটি গর্ভবতী মায়ের মনে প্রশ্ন জাগে গর্ভের সন্তানটি ছেলে না মেয়ে। প্রত্যেকটি বাবা-মা গর্ভে কি সন্তান রয়েছে জানার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে। গর্ভের শিশু ছেলে না মেয়ে সেটি নির্ধারণ করা যায় আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্টের মাধ্যমে। আজকের আর্টিকেলটিতে আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায়, গর্ভাবস্থায় আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট বোঝার উপায়, সহজে গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে কিভাবে বুঝতে পারবেন প্রত্যেকটি বিষয় সম্পর্কে। এছাড়া আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট কিভাবে নিজে থেকেই পড়ে সহজে ধারণা নিতে পারবেন প্রত্যেকটি বিষয় জানতে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় ২০২৫

.

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় ২০২৫

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে। আপনি রিপোর্ট দেখে সহজেই নির্ধারণ করতে পারবেন আপনার গর্ভের সন্তান ছেলে কি মেয়ে। প্রত্যেকটি বাবা-মা গর্ভের সন্তান কেমন আছে গর্ভের সন্তান কোন পজিশনে আছে, শিশু সুস্থ আছে কিনা এ সম্পর্কে জানতে আল্ট্রাসনোগ্রাফি করে থাকেন। 
আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় ২০২৫
এখন থেকে বেশ কিছু বছর পূর্বে যখন আল্ট্রাসনোগ্রাফির উদ্ভাবন হয়নি তখন গ্রামের মহিলারা গর্ভবতী মহিলার পেট দেখে গর্ভের সন্তান ছেলে কি মেয়ে তা নির্ধারণ করতেন। তবে এই নিয়মটিতে সঠিক তথ্য প্রদান করা সম্ভব হতো না। কেন ওই মহিলারা তাদের মন গড়া তথ্য উপস্থাপন করতেন। পরবর্তীতে যখন আল্টাসনোগ্রাম পদ্ধতিটি উদ্ভাবন হল তখন থেকে প্রত্যেকটি বাবা-মা গর্ভের সন্তানের প্রত্যেকটি বিষয় সম্পর্কে জানতে পারে। 
আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্টের মাধ্যমে গর্ভে কয়টি শিশু আছে, গর্ভের শিশুর অবস্থান, শিশুর হার্টবিট, গর্ভে জলের পরিমাণ, প্লাসেন্টার অবস্থান, শিশুর শরীরের অঙ্গ পর্যবেক্ষণ, গর্ভের সময় নির্ধারণ, ডেলিভারির সময়, শিশুর স্বাভাবিক ওজন, নড়াচড়া, শিশুর মাপ পর্যবেক্ষণ করতে পারেন। আল্ট্রাসনোগ্রাম এটি একটি আধুনিক পদ্ধতি। আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় গুলো নিচে পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলঃ

উদাহরণ স্বরূপ একটি আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্টে যে বিষয়গুলো দেওয়া থাকে তার বিস্তারিত নিচে পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলোঃ

Fetal Number: এর মাধ্যমে গর্ভে শিশুর সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়। গর্ভে একাধিক শিশু থাকলে ডাবল, একটি শিশু থাকলে সিঙ্গেল উল্লেখিত হয়।

Fetal Position: এর মাধ্যমে গর্ভের শিশুর অবস্থান নির্ধারণ করা হয়।

Fetal heart rate: এর অর্থ গর্ভের শিশুর হার্টবিট। প্রতি সেকেন্ডে গর্ভের শিশুর হার্ড কতবার নড়াচড়া করে তার একটি নির্ধারিত সংখ্যা উল্লেখ করা হয়।

Amniotic Fluid index: এর অর্থ গর্ভে জলের পরিমাণ। গর্ভে যে পরিমাণ জল রয়েছে সেটি স্বাভাবিক কিনা তা নির্ধারণ করা হয়।

Placenta: প্লাসেন্টার অবস্থান উল্লেখ করা হয়। প্লাসেন্টার মধ্যে শিশু অক্সিজেন, পুষ্টি, শিশুর জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান সরবরাহ হয়।

Fetal anatomic survey: এর অর্থ শিশুর শরীরের অঙ্গ পর্যবেক্ষণ। শিশুর শরীরের যে অঙ্গ গুলো গঠিত হয়েছে তা এর মাধ্যমে উল্লেখ করা হয়। শিশুর হাট, কিডনি পাকস্থলী, শরীরের বিভিন্ন অংশ উল্লেখ করা হয়। তবে শিশু ছেলে না মেয়ে তার নির্ধারিত হয় না।

GA Gestational Age: এর অর্থ গর্ভের সময়কাল। এর মাধ্যমে উল্লেখ করা হয় গর্ভবতী মায়ের গর্ভের সময়কাল।
BPD/ HC/AC/FL: এটি শিশুর মাপ, শিশুর পরিধি, শিশুর দৈর্ঘ্য, ভ্রনের ব্যাস উল্লেখ করা হয়।

উপরে দেওয়া তথ্য গুলো প্রত্যেকটি আল্টাসনোগ্রাম রিপোর্টে উল্লেখ থাকে। তবে মেডিকেল ভেদে এর বাইরে আরো বেশ কিছু পয়েন্ট উল্লেখ থাকতে পারে। তবে উপরে দেওয়া বিষয়গুলো সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্টে কখনোই উল্লেখ থাকে না শিশুটি ছেলে কি মেয়ে। শুধুমাত্র চিকিৎসকেরা তাদের অভিজ্ঞতার মাধ্যমে গর্ভের শিশুর অবস্থান, যৌ*নাঙ্গ, পুরুষা*ঙ্গ, অন্ড*কোষ, দেখে চিকিৎসকেরা নিশ্চিত হন শিশুটি ছেলে কি মেয়ে। আমাদের দেশে আল্ট্রাসনোগ্রাম এর রিপোর্টে শিশুটি ছেলে কি মেয়ে এটি উল্লেখ করা নিষিদ্ধ। 

তাই চিকিৎসকের শুধু তাদের মুখেই বলেন শিশুটি ছেলে হবে না মেয়ে হবে। তারা রিপোর্টে উল্লেখ করেন না। আশা করি আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন।

হার্ট রেট আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায়

অনেকে মনে করেন হার্ট রেট আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় রয়েছে। আসলে এই পদ্ধতিটি ভুল। অনেক চিকিৎসক মনে করেন ১৪০ বিট পার মিনিট এর নিচে হলে সন্তানটির ছেলে হবে। আবার ১৪০ বিট পার মিনিট এর উপরে হলে সন্তানটি মেয়ে হবে। কিন্তু আসলে এটি বিজ্ঞানসম্মত নয়। 

বৈজ্ঞানিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে গর্ভাবস্থায় প্রথম ও দ্বিতীয় এৈ মাসিকে ছেলে মেয়ে উভয়ের হার্ট রেট প্রায় একই রকম থাকে। হার্ট রেট মূলত নির্ভর করে গর্ভকাল কত সপ্তাহ চলছে, শিশুর মুভমেন্ট, মায়ের অবস্থান, আল্ট্রাসনোগ্রামের সময় শিশু ঘুম অথবা জাগরণ এ বিষয় গুলোর ওপর। তাহলে গর্ভের সন্তান ছেলে কি মেয়ে তা কিভাবে বুঝবেন।

এটি শুধুমাত্র চিকিৎসকেরাই নির্ধারণ করতে পারেন। ১৮-২২ সপ্তাহের মধ্যে আল্ট্রাসনোগ্রাম করলে শিশুর যৌ*নাঙ্গ দেখা যায়। ১৮-২২ সপ্তাহের মধ্যে আল্ট্রাসনোগ্রাম করলে চিকিৎসকরা শিশুর লিঙ্গ দেখে সহজেই নির্ধারণ করতে পারেন শিশুটি ছেলে হবে কি মেয়ে হবে। তাই গর্ভের সন্তানটি ছেলে কি মেয়ে তা জানার একমাত্র নির্ভরযোগ্য উপায় ২০ সপ্তাহের পরে আল্ট্রাসনোগ্রাম করা।

গর্ভাবস্থায় আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট বোঝার উপায়

আমরা অনেকে আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট বুঝতে চাই কিন্তু ভালোভাবে পড়েও সেটি বুঝতে পারিনা। কেননা আমরা চিকিৎসকের ভাষা গুলো বুঝিনা। তাই সহজে যাতে আপনারা অথবা যেকোনো বাবা-মা আল্ট্রাসনোগ্রাফির রিপোর্ট সহজে বুঝতে পারেন এর জন্য কিছু সহজ উপায় নিচে উল্লেখ করা হলোঃ

Fetal Number: এর মাধ্যমে গর্ভে শিশুর সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়। গর্ভে একাধিক শিশু থাকলে ডাবল, একটি শিশু থাকলে সিঙ্গেল উল্লেখিত হয়।
Fetal Position: এর মাধ্যমে গর্ভের শিশুর অবস্থান নির্ধারণ করা হয়।

Fetal heart rate: এর অর্থ গর্ভের শিশুর হার্টবিট। প্রতি সেকেন্ডে গর্ভের শিশুর হার্ড কতবার নড়াচড়া করে তার একটি নির্ধারিত সংখ্যা উল্লেখ করা হয়।

Amniotic Fluid index: এর অর্থ গর্ভে জলের পরিমাণ। গর্ভে যে পরিমাণ জল রয়েছে সেটি স্বাভাবিক কিনা তা নির্ধারণ করা হয়।

Placenta: প্লাসেন্টার অবস্থান উল্লেখ করা হয়। প্লাসেন্টার মধ্যে শিশু অক্সিজেন, পুষ্টি, শিশুর জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান সরবরাহ হয়।

Fetal anatomic survey: এর অর্থ শিশুর শরীরের অঙ্গ পর্যবেক্ষণ। শিশুর শরীরের যে অঙ্গ গুলো গঠিত হয়েছে তা এর মাধ্যমে উল্লেখ করা হয়। শিশুর হাট, কিডনি পাকস্থলী, শরীরের বিভিন্ন অংশ উল্লেখ করা হয়। তবে শিশু ছেলে না মেয়ে তার নির্ধারিত হয় না।

GA Gestational Age: এর অর্থ গর্ভের সময়কাল। এর মাধ্যমে উল্লেখ করা হয় গর্ভবতী মায়ের গর্ভের সময়কাল।

BPD/ HC/AC/FL: এটি শিশুর মাপ, শিশুর পরিধি, শিশুর দৈর্ঘ্য, ভ্রনের ব্যাস উল্লেখ করা হয়।

গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে জানার উপায়

গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে সেটি জানার বেশ কিছু উপায় রয়েছে। বিশেষ করে গ্রামের বয়স্ক মহিলারা বেশ কিছু উপায় বলেন তবে সেই উপায়গুলো কার্যকরী নয়। তারা নিজের মতো করে বলেন এটা হলে গর্ভের সন্তান ছেলে হবে। ওটা হলে গর্ভের সন্তান মেয়ে হবে। আসলে সেগুলো ভুল পদ্ধতি। পেটের আকার, সুন্দরী গর্ভবতী মহিলা, 

অথবা পছন্দনীয় খাবার থেকে কখনোই গর্ভবতী মহিলার পেটের সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে জানার সবচেয়ে সঠিক উপায় আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট। কেননা একমাত্র বৈজ্ঞানিক রিপোর্টই সঠিক তথ্য দিতে সক্ষম।

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট কি ভুল হয়

অনেকেই জানতে চান আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ভুল হয় কিনা। হ্যাঁ আপনার প্রশ্নের উত্তরে বলা যায় আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ভুল হয়। আল্ট্রাসনোগ্রাফির কিছু রেজুলেশনের যন্ত্র রয়েছে। এ যন্ত্রের ধরন অনুযায়ী সঠিক তথ্য নির্ধারণ করতে ভুল হতে পারে। কম রেজুলেশনের যন্ত্রের ক্ষেত্রে ভুল হয়। আবার কখনো ছেলে শিশুর লিঙ্গ মেয়ে শিশুর লিঙ্গের মত দেখায়। 

আবার মেয়ে শিশুর লিঙ্গ পুরুষাঙ্গের মত দেখায়। আবার অনেক গর্ভবতী মায়েরা ২০ সপ্তাহের আগে আল্ট্রাসনোগ্রাম করেন সে ক্ষেত্রে ভুল রিপোর্ট আসার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। কেননা কম সপ্তাহে আল্টাসনোগ্রাম রিপোর্ট করলে চিকিৎসকেরা শিশুটি ছেলে কি মেয়ে তা নির্ধারণ করতে ভুল করেন। তাই সঠিক তথ্য পেতে আল্ট্রাসনোগ্রাম করার সঠিক নিয়ম ২০ সপ্তাহের পরে।

কত সপ্তাহে ছেলে না মেয়ে বোঝা যায়

অভিজ্ঞ চিকিৎসকেরা ১৬ সপ্তাহের পরেই শিশু ছেলে না মেয়ে সেটি নির্ধারণ করতে পারেন। আবার বেশ কিছু চিকিৎসক রয়েছে যারা এটি নির্ধারণ করতে পারেন না। তবে প্রত্যেকটি চিকিৎসকই ১৮ থেকে ২০ সপ্তাহের মধ্যে আল্ট্রাসনোগ্রাম করলে শিশু ছেলে না মেয়ে সেটি নির্ধারণ করতে পারেন। তবে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট পাওয়া যায় গর্ভের সন্তানের বয়স ২০ সপ্তাহের বেশি হলে।

গর্ভে ছেলে নাকি মেয়ে বোঝার ঘরোয়া উপায়

অনেক গর্ভবতী মহিলারা গর্ভে ছেলে নাকি মেয়ে সন্তান রয়েছে সেটি বোঝার জন্য ঘরোয়া উপায় গুলো অনুসরন করেন। বেশ কিছু উপায় রয়েছে যেগুলো বৈজ্ঞানিক তথ্যের সাথে মিল না হলেও গর্ভবতী মহিলার আচরণ, পছন্দনীয় খাবার, চলাফেরার ধরন দেখে নির্ধারণ করা সম্ভব হয়। গ্রাম্য বয়স্ক অভিজ্ঞ মহিলাদের মতে গর্ভে ছেলে সন্তান থাকলে পেটের ডান পাশে বেশি নড়াচড়া করে। 

অন্যদিকে গর্ভে মেয়ে সন্তান থাকলে পেটের বাম পাশে বেশি নড়াচড়া করে। গর্ভে ছেলে সন্তান থাকলে গর্ভবতী মহিলার ডান পাশে ঘুমাতে পছন্দ করে। অন্যদিকে গর্ভে মেয়ে শিশু থাকলে গর্ভবতী মহিলা বাম পাশে ঘুমাতে বেশি পছন্দ করে। তবে এই বিষয়গুলো সঠিক তথ্য প্রদান করতে পারে না। আবার কারোর ক্ষেত্রে এটি সঠিক ও হয়। 

তাই আপনি উপরে দেওয়া এই ঘরোয়া উপায় গুলো অনুসরণ করেও আপনার গর্ভের সন্তান ছেলে কি মেয়ে সেটি অনুধাবন করতে পারবেন।

গর্ভের সন্তান ছেলে হলে কি আল্ট্রাসনোগ্রামে স্পষ্ট দেখা যায়

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় সম্পর্কে অনেকে জানেন না। গর্ভের সন্তান ছেলে হলে কি আল্ট্রাসনোগ্রামে স্পষ্ট দেখা যায় সে সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। গর্ভের সন্তান ছেলে হলে আল্ট্রাসনোগ্রামে স্পষ্ট দেখা যায় তবে সেটি সপ্তাহের পরে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে শিশুর পজিশন ঠিক না থাকলে স্পষ্ট দেখা যায় না। আবার কখনো শিশুর পজিশন ঠিক থাকলে স্ক্যানার আধুনিক হলে শিশুর লিঙ্গ স্পষ্ট দেখা যায়।

লেখক এর মন্তব্য

আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় সম্পর্কে আজকের পুরো আর্টিকেলটিতে সঠিক তথ্য শেয়ার করেছি। এছাড়া প্রত্যেকে যাতে আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট দেখে সঠিক ধারণা নিতে পারেন সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য শেয়ার করেছি। আপনি যদি কখনো গর্ভের সন্তান ছেলে কিংবা মেয়ে নির্ধারণ করতে চান অথবা আপনার গর্ভের সন্তান কেমন আছে, 

সে সম্পর্কে জানতে চান তাহলে অবশ্যই ২০ সপ্তাহের পরে আল্ট্রাসনোগ্রাম করুন এতে সঠিক তথ্য পাবেন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন। নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন