OrdinaryITPostAd

তথ্য উৎস কত প্রকার ও কি কি - তথ্য উৎস কাকে বলে

আমরা প্রতিনিয়ত তথ্যের সাথে জড়িত। আমরা যে বিষয়গুলো দেখি পর্যালোচনা করি, জানি, বুঝি সেগুলো প্রত্যেকটি তথ্য। বিশেষ করে অনলাইন প্লাটফর্ম, সোশ্যাল মিডিয়াতে যে বিষয় গুলো সম্পর্কে প্রত্যেকে জানতে পারে সেগুলো প্রত্যেকটি তথ্য। তথ্য উৎস কত প্রকার ও কি কি তা অনেকে জানেন না। তথ্য উৎস কাকে বলে? তথ্য উৎস, তথ্যের প্রত্যেকটি খুঁটিনাটি, তথ্য সম্পর্কে প্রত্যেকটি বিষয়, তথ্য সংগ্রহ করার প্রত্যেকটি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত থাকছে আজকের আর্টিকেলটিতে।
তথ্য উৎস কত প্রকার ও কি কি - তথ্য উৎস কাকে বলে
আমরা প্রত্যেকেই তথ্যের সাথে জড়িত, তথ্য ছাড়া আমরা এক মুহূর্ত চলতে পারি না কিন্তু আমরা জানি না যে কোনগুলো তথ্য। আপনি সোশ্যাল মিডিয়া, ইন্টারনেট প্লাটফর্ম, টিভি চ্যানেলের মাধ্যমে বিশ্বের এক প্রান্তের খবর অন্যপ্রান্ত থেকে দেখে যে বিষয় সম্পর্কে ধারণা অর্জন করতে পারছেন সেগুলোই তথ্য। তথ্য উৎস কত প্রকার ও কি কি, তথ্য উৎস কাকে বলে সে সম্পর্কে অনেক শিক্ষার্থীরা খোঁজ করেন। তথ্যের উৎস, সংগ্রহের পদ্ধতি, কয় প্রকার, উৎসের নাম, অনুসন্ধানের ধাপ প্রত্যেকটি বিষয় সম্পর্কে জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ তথ্য উৎস কত প্রকার ও কি কি - তথ্য উৎস কাকে বলে

.

তথ্য বলতে কি বুঝায়

তথ্য বলে এমন একটি জ্ঞান, উপাত্ত, বিষয় যা কোন ব্যক্তি পর্যবেক্ষণ করে, তার বিবরণের মাধ্যমে অন্য কোন ব্যক্তির মাঝে বেশ কিছু প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শেয়ার করেন। যেমন একজন সাংবাদিক দেশের বিভিন্ন স্থানের খবর সংগ্রহ করে দেশের মানুষের উদ্দেশ্যে শেয়ার করেন। আমরা ঘরে বসে সেই খবরগুলো দেখে দেশের পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে পারি এটি একটি বাস্তব তথ্য। তথ্য কোন মানুষের মুখে, সোশ্যাল মিডিয়া, অনলাইন প্লাটফর্ম, চিঠি, বই, এছাড়া বেশকিছু প্রক্রিয়ায় শেয়ার করা হয়।

তথ্য উৎস কত প্রকার ও কি কি

আমরা প্রত্যেকে তথ্য সাথে জড়িত, তথ্য শেয়ার করি, আদান প্রদান করি কিন্তু তথ্য কি সে সম্পর্কে জানে না। অনেক শিক্ষার্থী নিয়মিত খোঁজ করেন তথ্য উৎস কত প্রকার ও কি কি সে সম্পর্কে। তথ্য উৎস কত প্রকার ও কি কি, তথ্য উৎস প্রধানত দুই প্রকারঃ
  • প্রাথমিক উৎস
  • মাধ্যমিক উৎস
প্রাথমিক উৎসঃ তথ্যের প্রাথমিক উৎস হল এমন তথ্য যা একজন গবেষক সরাসরি পর্যবেক্ষণ, গবেষণা, অথবা প্রথমবারের মতো সংগৃহীত হয়। যে তথ্য সর্বপ্রথম সংগ্রহীত হয়েছে সেটি তথ্যের প্রাথমিক উৎস। তথ্যের প্রাথমিক উৎসর মধ্যে সাক্ষাৎকার, জরিপ, পর্যবেক্ষণ, পরীক্ষণ। তথ্যের প্রাথমিক উৎসের কিছু উদাহরণ নিচে দেওয়া হলোঃ
তথ্য উৎস কত প্রকার ও কি কি - তথ্য উৎস কাকে বলে
সাক্ষাৎকারঃ সরাসরি কোন ব্যক্তির সাথে কথা বলে তথ্য সংগ্রহ করা।
পর্যবেক্ষণঃ ঘটনাস্থলের উপস্থিত থেকে সরাসরি পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ।
জরিপঃ নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর তথ্য সংগ্রহ করা।
পরীক্ষণঃ কোন বিষয়ের উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে প্রাপ্ত তথ্য।
ক্ষেত্র গবেষণাঃ বাস্তব জীবনে সরাসরি মাঠ পর্যায়ে তথ্য সংগ্রহ করা।
ব্যক্তিগত নথিঃ ব্যক্তিগত রেকর্ড বা দিনলিপি থেকে তথ্য সংগ্রহ।
প্রথমবার সংগৃহীত তথ্যঃ নতুন গবেষণায় সরাসরি সংগ্রহীত নিখুঁত তথ্য।

মাধ্যমিক উৎসঃ তথ্যের মাধ্যমিক উৎস হল এমন একটি তথ্য যা আগে সংগ্রহ করা হয়েছে অথবা প্রকাশ করা হয়েছে, তা পুনরায় আবার ব্যবহারিত হচ্ছে বা প্রকাশ করা হচ্ছে এটি তথ্যের মাধ্যমিক উৎস। তথ্যের মাধ্যমিক উৎস গুলোর মধ্যে বই, পত্রিকা, ইন্টারনেটের তথ্য, গবেষণার প্রতিবেদন, সরকারি নথি। যেমন পূর্বে তথ্য সংগ্রহ করে একজন লেখক একটি বই লিখেছেন। 

এরপর সেই বই প্রকাশিত হলে সেই বই পড়ে হাজারো ব্যক্তি সেখান থেকে জ্ঞান অর্জন করে বা তথ্য সংগ্রহ করে। মাধ্যমিক উৎস তথ্যের কিছু উদাহরণ নিচে দেওয়া হলোঃ

বইঃ বিভিন্ন বিষয়ে প্রকাশিত বই থেকে প্রাপ্ত তথ্য।
পত্রিকাঃ সংবাদপত্র ও ম্যাগাজিনে প্রকাশিত প্রতিবেদন ও তথ্য।
গবেষণা প্রতিবেদনঃ পূর্বে করা গবেষণার ফলাফল বা উপস্থাপিত নথি।
ইন্টারনেটঃ বিভিন্ন ওয়েবসাইট ব্লগ ও অন্যান্য ডাটাবেজ থেকে সংগ্রহীত তথ্য।
সরকারি নথিঃ সরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদন ও পরিসংখ্যান।
সংবাদঃ টেলিভিশন ও রেডিওতে প্রচারিত তথ্য।
লাইব্রেরিঃ লাইব্রেরিতে সংরক্ষিত দলিলপত্র ও পুরনো রেকর্ড।

প্রিয় পাঠক উপরে তথ্য উৎস কত প্রকার ও কি কি, সে সম্পর্কে জানিয়েছি। এছাড়া তথ্য উৎসা সম্পর্কে উদাহরণ দিয়েছি। আশা করি তথ্য উৎস কত প্রকার ও কি কি সে সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন।

তথ্য উৎস কাকে বলে

তথ্য উৎস কাকে বলে এ সম্পর্কে অনেক শিক্ষার্থীরা খোঁজাখুঁজি করেন। তথ্য উৎস হলো যেখানে তথ্য সংরক্ষিত থাকে তাকে তথ্য উৎস বলা হয়। তথ্য উৎসের মধ্যে বেশ কিছু ধরন রয়েছে তথ্য উৎস ভিন্ন ভিন্ন প্রকারের যেমন ওয়েবসাইট, কোন সংস্থা, প্রকাশনা, বই পুস্তক, কোন মিডিয়া। সহজ কথায় আপনি যেখান থেকে তথ্যটি সংগ্রহ করছেন সেটি তথ্যের উৎস। 
যেমন আমরা কোন বিষয় সম্পর্কে জানতে ওয়েব সাইটে সার্চ করি তাহলে ওয়েবসাইট তথ্যের উৎস। তথ্যের এই উৎসের মধ্যে কয়েকটি প্রকার রয়েছে এর মধ্যে প্রাথমিক উৎস ও মাধ্যমিক উৎস। যে তথ্য উৎস থেকে সর্বপ্রথম তথ্য সংগ্রহ করা হয় সেটি প্রাথমিক উৎস। যে তথ্য উৎস থেকে পরবর্তীতে কোন তথ্য সংগ্রহ করা হয় বা দ্বিতীয় বারের মতো তথ্য প্রকাশ করা হয় সেটি মাধ্যমিক উৎস। 

তথ্য উৎস হচ্ছে এমন একটি স্থান যেখান থেকে নির্ভুল প্রামাণ্য নির্ভরযোগ্য তথ্য সংগ্রহ করা হয়। ধরুন একজন ব্যক্তির জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতা কোন মিডিয়ার সামনে বর্ণনা করছে, তাহলে সেই ব্যক্তি হচ্ছে ওই তথ্যের প্রধান উৎস। তাই নির্দ্বিধায় বলা যায় যে মাধ্যম থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয় যেখানে তথ্য, সংরক্ষিত থাকে সেটি তথ্য উৎস। আশা করি তথ্য উৎস কাকে বলে সে সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

তথ্যের উৎস কি

তথ্যের উৎস কি? তথ্যের উৎস হলো তথ্য সংরক্ষিত স্থান, মাধ্যম, ওয়েবসাইট, মিডিয়া, সংস্থা। এক কথায় আপনি যেখান থেকে নির্ভুল নির্ভরযোগ্য তথ্য সংগ্রহ করছেন সেটি তথ্যের উৎস। ধরুন একটি মিডিয়া সর্বপ্রথম একটি বার্তা প্রকাশ করছে, এই বার্তা যেখান থেকে এ মিডিয়াটি সংগ্রহ করেছে সেটি তথ্যের উৎস।

তথ্যের উৎস কি কি

তথ্য উৎস কত প্রকার ও কি কি, তথ্যের উৎস কি কি সে সম্পর্কে অনেক শিক্ষার্থীরা জানেন না। তথ্য উৎসব প্রধানত দুই প্রকার ১, প্রাথমিক উৎস ২, মাধ্যমিক উৎস, এরপর এই প্রাথমিক তথ্য উৎস ও মাধ্যমিক তথ্য উচ্ছের বেশ কিছু প্রকার রয়েছে। তবে তথ্যের প্রধান উৎস দুই প্রধান।

তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতি কয়টি

তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতি কয়টি? তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতি প্রধানত দুইটি। তথ্যের উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ। তথ্যের প্রধান উৎস দুইটি,
  • প্রাথমিক উৎস
  • মাধ্যমিক উৎস
প্রাথমিক উৎসঃ প্রাথমিক উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে সরাসরি উপস্থিতির মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করতে হয়। যেমন প্রাথমিক তথ্য উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে বেশ কিছু উপায় অনুসরণ করতে পারেন। সেগুলো নিচে দেওয়া হলোঃ

সাক্ষাৎকারঃ একজন ব্যক্তির সঙ্গে সরাসরি কথা বলে তথ্য সংগ্রহ করা।
প্রশ্নপত্রঃ নির্ধারিত কোন প্রশ্নপত্রের মাধ্যমে সরাসরি তথ্য সংগ্রহ করা।
জরিপঃ একটি নির্দিষ্ট কোন বিষয়ের উপর জরিপ কার্য পরিচালনা করে তথ্য সংগ্রহ করা।
পরীক্ষণঃ ল্যাব, ক্ষেত্র পর্যায়ে পরীক্ষার মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করা।
মাধ্যমিক উৎসঃ মাধ্যমিক উৎস হলো তথ্য সংগ্রহের দ্বিতীয় পর্যায়। প্রাথমিক উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করে মাধ্যমিক উৎসে সংরক্ষণ করা হয়। এরপর এই উৎস থেকে যে তথ্য সংগ্রহ করা হয় সেটি হলো তথ্যের মাধ্যমিক উৎস। মাধ্যমিক তথ্য সংগ্রহের বেশ কিছু উদাহরণ নিচে দেওয়া হলোঃ

বইঃ বিভিন্ন প্রকার বই থেকে তথ্য সংগ্রহ করা।
পত্রিকাঃ বিভিন্ন প্রকার পত্রিকা অথবা ম্যাগাজিন থেকে তথ্য সংগ্রহ করা।
ইন্টারনেটঃ ইন্টারনেটের সাহায্যে বিভিন্ন প্রকার ওয়েবসাইট ও অনলাইন থেকে তথ্য সংগ্রহ করা।
গবেষণা ও প্রতিবেদনঃ পূর্বের কোন গবেষণা থেকে সংগ্রহকৃত তথ্য সংগ্রহ।
সরকারি নথিঃ সরকারি সংস্থার প্রতিবেদন বা পরিসংখ্যান থেকে সংগ্রহকৃত তথ্য।

প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতি

প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহের বেশ কিছু পদ্ধতি রয়েছে। প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহের জন্য আপনি কয়েকটি পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ হলো প্রথম পর্যায়ের সরাসরি উৎস থেকে সংগ্রহকৃত তথ্য। প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতি গুলোর নিচে পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলোঃ
  • সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে
  • পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে
  • জরিপ এর মাধ্যমে
  • প্রশ্নপত্রের মাধ্যমে
  • পরীক্ষণ এর মাধ্যমে
  • ফোকাস গ্রুপ ডিসকাশন এর মাধ্যমে

তথ্য সংগ্রহের ৫ টি উৎসের নাম

তথ্য উৎস কত প্রকার ও কি কি, তথ্য সংগ্রহের ৫ টি উৎসের নাম সম্পর্কে শিক্ষার্থীরা খোঁজ করেন। তথ্য সংগ্রহের প্রধান উৎস দুইটি প্রাথমিক তথ্য উৎস, মাধ্যমিক তথ্য উৎস।
প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহের ৫ টি উৎসের নামঃ
  • সাক্ষাৎকার
  • পর্যবেক্ষণ
  • জরিপ
  • পরীক্ষণ
  • ফোকাস গ্রুপ ডিসকাশন
মাধ্যমিক তথ্য সংগ্রহের ৫ টি উৎসের নামঃ
  • বইপত্র
  • গবেষণা প্রতিবেদন
  • পত্রিকা ও ম্যাগাজিন
  • ইন্টারনেট
  • সরকারি প্রতিবেদন

মাধ্যমিক তথ্যের উৎস কি কি

মাধ্যমিক তথ্যের উৎস কি কি, তথ্য উৎস কাকে বলে তা অনেকেই জানেন না। মাধ্যমিক তথ্যের উৎস হল প্রাথমিক উৎস থেকে সংগ্রহকৃত তথ্য। প্রাথমিক উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করে যে মাধ্যম গুলো প্রকাশ করছে সেগুলোই মাধ্যমিক তথ্য উৎস। নিচে মাধ্যমিক তথ্যের উৎস কি কি সেগুলোর নাম দেওয়া হলোঃ
  • বই
  • পত্রিকা ও ম্যাগাজিন
  • গবেষণা প্রতিবেদন
  • সরকারের নথি ও প্রতিবেদন
  • ইন্টারনেট ওয়েবসাইট
  • সাংবাদিক প্রতিবেদন

তথ্য অনুসন্ধানের ধাপ কয়টি

তথ্য অনুসন্ধানের জন্য সাধারণত পাঁচটি ধাপ অনুসরণ করতে হয়। এই ধাপগুলো অনুসরণ করলে তথ্য সংগ্রহ এবং বিশ্লেষণ করতে সহজ হয়। তথ্য অনুসন্ধানের ৫টি ধাপ নিচে দেওয়া হলোঃ

প্রয়োজন চিহ্নিতকরণঃ প্রথমে তথ্য অনুসন্ধানের উদ্দেশ্য চিহ্নিত করতে হবে। এটি তথ্য সংগ্রহ করতে সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে যে আপনি কিভাবে তথ্য সংগ্রহ করবেন।

তথ্যের উৎস নির্বাচনঃ তথ্য সংগ্রহের জন্য নির্ভরযোগ্য উৎস নির্বাচন করুন। যেমন প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহের জন্য সাক্ষাৎকার। মাধ্যমিক তথ্য সংগ্রহের জন্য ইন্টারনেট ও প্রতিবেদন।

তথ্য সংগ্রহঃ এরপর নির্ধারিত উৎস হতে তথ্য সংগ্রহ করুন। হতে পারে প্রাথমিক উৎসের তথ্য অথবা মাধ্যমিক উৎসের তথ্য।

তথ্য বিশ্লেষণঃ তথ্য সংগ্রহের পর তথ্য বিশ্লেষণ করুন, যাতে তার মধ্যে প্রাসঙ্গিকতা বৈধতা ও সঠিকতা যাচাই করা যায়। ফলের তথ্যটি থেকে সঠিক ফলাফল বের করতে পারবেন।

ফলাফল উপস্থাপনঃ বিশ্লেষণ করার তথ্য থেকে ফলাফল উপস্থাপন করা হয়। বিশ্লেষণ করা তথ্য হতে পারে প্রতিবেদন চাট গ্রাফ বা উপস্থাপনা, যাতে সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য তথ্য স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হয়।

উপরে দেওয়া এই ধাপগুলো অনুসরণ করে খুব সহজেই আপনি তথ্য অনুসন্ধান করতে পারবেন। উপরে তথ্য অনুসন্ধানের ৫টি ধাপ জানিয়েছি

লেখক এর মন্তব্য

আজকের পুরো আর্টিকেলটিতে তথ্য উৎস কত প্রকার ও কি কি, তথ্য উৎস কাকে বলে, তথ্য উৎস নিয়ে প্রত্যেকটি বিষয় বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আমরা প্রতিনিয়ত তথ্য সাথে জড়িত। তথ্য ছাড়া আমাদের জীবন অচল। আমরা প্রতিনিয়ত যে কোন কিছু খুঁজতে গিয়ে, জ্ঞান অর্জন করতে গিয়ে, সঠিক ধারণা পেতে তথ্যের সাহায্য নিই। 

যারা তথ্য উৎস সম্পর্কে খোঁজাখুজি করেন সে সকল বন্ধুদের উদ্দেশ্যে আজকের আর্টিকেলটি। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন