ডিজিটাল কনটেন্ট কি - কনটেন্ট তৈরির নিয়ম

আমরা শুনতে পাই ওই ভাই কনটেন্ট তৈরি করেন, প্রতিমাসে কনটেন্ট তৈরি করে লাখ টাকা ইনকাম করেন। কিন্তু কনটেন্ট কি, ডিজিটাল কনটেন্ট কি জানিনা। আমরাও চাই কনটেন্ট তৈরি করে টাকা ইনকাম করতে কিন্তু কনটেন্ট তৈরির নিয়ম জানিনা। যারা জিজ্ঞেস করেন কনটেন্ট কি কনটেন্ট তৈরি করার নিয়ম সম্পর্কে তাদের উদ্দেশ্যে আজকের এই আর্টিকেলটি। আজকের আর্টিকেলটিতে কনটেন্ট রাইটিং, ডিজিটাল কনটেন্ট, কনটেন্ট এর উদ্দেশ্য, কনটেন্ট ক্রিয়েটর কি প্রত্যেকটি বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
ডিজিটাল কনটেন্ট কি - কনটেন্ট তৈরির নিয়ম
পাঠকদের উদ্দেশ্যে, অথবা দর্শকদের উদ্দেশ্যে সহযোগিতামূলক, পরামর্শমূলক, অথবা উপকার হয় বা জ্ঞান বৃদ্ধি হয় এ রকম ভিডিও, টেক্সট, অথবা যেকোন কিছুর মাধ্যমে আপনি যে বার্তাগুলো প্রচার করেন সেটাই হচ্ছে কনটেন্ট। ডিজিটাল কনটেন্ট কি, কনটেন্ট তৈরির নিয়ম সম্পর্কে অনেকে খোঁজাখুঁজি করেন। ভিডিও কনটেন্ট কি, কনটেন্ট রাইটিং কি, নন ডিজিটাল কনটেন্ট কি, কনটেন্ট এর উদ্দেশ্য কি, কনটেন্ট ক্রিয়েটর কি, কনটেন্ট সম্পর্কে প্রত্যেকটি বিষয়ে জানতে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ ডিজিটাল কনটেন্ট কি - কনটেন্ট তৈরির নিয়ম

.

কনটেন্ট কি

কনটেন্ট কাকে বলে এ প্রসঙ্গে অনেকে জিজ্ঞাসা করেন। কনটেন্ট বলতে সাধারণত কোন মাধ্যমের দ্বারা উপস্থাপিত তথ্য, জ্ঞান, অনুভূতি, বিনোদনমূলক বার্তাকে বোঝানো হয়। কনটেন্ট যেকোনো ধরনের তথ্য যা পাঠক, দর্শক, শ্রোতার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়। আপনি দর্শকদের উদ্দেশ্যে যে বার্তা প্রচার করেছেন সেটি কনটেন্ট। কোন মাধ্যমের দ্বারা উপস্থাপিত যেকোনো ধরনের তথ্য কে কনটেন্ট বলে।

ডিজিটাল কনটেন্ট কি

কনটেন্ট কি আমরা জানলাম কিন্তু ডিজিটাল কনটেন্ট কি তা আমরা জানিনা। ডিজিটাল কনটেন্ট হলো এমন সব তথ্য যা ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে প্রচার করা ও সংরক্ষণ করা হয়। আপনি ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে যে তথ্যগুলোর সুবিধা ভোগ করতে পারেন তাই ডিজিটাল কনটেন্ট। ডিজিটাল কনটেন্ট মূলত কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, ইলেকট্রনিক্স যেকোনো ডিভাইসের মাধ্যমে, 
ডিজিটাল কনটেন্ট কি - কনটেন্ট তৈরির নিয়ম
ইন্টারনেটের সাহায্যে প্রকাশ করা হয়। যা খুব সহজেই পৃথিবীর অন্য আরেক প্রান্ত থেকেও মুহূর্তের মধ্যে যে কেউ অ্যাক্সেস করতে পারে। ডিজিটাল কনটেন্ট বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। ডিজিটাল কন্টেন্টের মধ্যে রয়েছে ভিডিও, অডিও, টেক্সট, ছবি, গেম, ইবুক, ইনফোগ্রাফিক্স, সোশ্যাল মিডিয়ার যেকোন পোস্ট, ওয়েবসাইটের যেকোন পোস্ট অথবা পেজ। 
ডিজিটাল কনটেন্ট মানুষের বিভিন্ন উপকারে আসে। যেকোনো ডিজিটাল কনটেন্ট প্রচারের মাধ্যমে মুহূর্তের মধ্যেই এটি অন্য ব্যক্তিদের সাথে শেয়ার করা যায়। ইন্টারনেট প্ল্যাটফর্মে সংযোগ থাকা ব্যক্তিরা আপনার প্রচারকৃত ডিজিটাল কনটেন্ট মুহূর্তের মধ্যেই দেখতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ ফেসবুকের যেকোন ভিডিও, ইউটিউব চ্যানেলের যে কোন ভিডিও। 

একটি চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করলে মুহূর্তের মধ্যেই পৃথিবীর যেকোন প্রান্ত থেকে সেই ভিডিওকে দেখা যায়। এটি সহজে প্রচারযোগ্য মুহূর্তের মধ্যেই ডিজিটাল কনটেন্ট দ্বারা যেকোনো কিছু প্রচার করা যায়। ডিজিটাল কনটেন্ট বিভিন্ন ব্যক্তিরা নিজেরও দর্শকদের সুবিধার্থে তৈরি করেন। ডিজিটাল কনটেন্ট দ্বারা বিভিন্নভাবে বিভিন্ন ব্যক্তিদের উপকার করা যায়। 

পাশাপাশি ডিজিটাল কনটেন্ট থেকে নিজেও উপকৃত হওয়া যায়। ডিজিটাল কনটেন্ট এর মাধ্যমে ব্যবসার প্রচার ও প্রেসার ঘটানো সম্ভব। এই ব্যবসা সেবা থেকে যারা সেবা নেন তারা এই ডিজিটাল কন্টেন্টের সুবিধা ভোগ করে। প্রিয় পাঠক আশা করি ডিজিটাল কনটেন্ট কি সে সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন।

কনটেন্ট তৈরির নিয়ম

কনটেন্ট তৈরির বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে। যে নিয়ম গুলো অনুসরণ করে আপনি দ্রুত দর্শকদের আকৃষ্ট করতে পারবেন। কনটেন্ট তৈরির মূল উদ্দেশ্য হলো আপনার যে কোন কিছুর প্রচার অথবা প্রসার ঘটানো। হয়তো ব্যবসার উদ্দেশ্যে অথবা তথ্য শেয়ারের উদ্দেশ্যে কনটেন্ট তৈরি করেন সেক্ষেত্রে এই কনটেন্ট দর্শকদের পছন্দ না হলে দর্শকরা আপনার কনটেন্ট থেকে সেবা নিতে চাইবে না। 

তাই কনটেন্ট তৈরির নিয়ম গুলো অনুসরণ করে আপনি সুন্দর, সাবলীল, এসইও ফ্রেন্ডলি কনটেন্ট তৈরি করলে দ্রুত কনটেন্টের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়। কনটেন্ট তৈরির বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে যা অনেকেই জানেন না এইজন্য কনটেন্টে তেমন ভিজিটর পাননা। নিচে সবচাইতে সেরা ও গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট তৈরি নিয়ম গুলো দেওয়া হলঃ
  • বিষয় নিশ্চিত করা
  • অডিয়েন্স চিহ্নিত করা
  • গভীর গবেষণা করা
  • কাঠামো গঠন করা
  • আকর্ষণীয় শিরোনাম ব্যবহার করা
  • ভাষা নির্বাচন
  • মাল্টিমিডিয়া সংযোজন
  • সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
  • ভুল ত্রুটি সংশোধন
  • কনসিস্টেন্সি বজায় রাখা
বিষয় নিশ্চিত করাঃ কনটেন্ট তৈরির পূর্বে অবশ্যই বিষয় নিশ্চিত করুন। আপনি কোন বিষয় নিয়ে কনটেন্ট তৈরি করবেন। আপনি যে বিষয়ের উপর দক্ষ ওই বিষয়ের উপর কন্টেন্ট তৈরি করুন। এতে পরবর্তীতে কনটেন্ট তৈরি করতে আপনার সহজ হবে।

অডিয়েন্স চিহ্নিত করাঃ ডিজিটাল কনটেন্ট কি, কনটেন্ট তৈরির নিয়ম গুলোর মধ্যে একটি হলো অডিয়েন্স নিশ্চিত করা। আপনি যে কনটেন্ট তৈরি করছেন আপনার অডিয়েন্সের পছন্দ কিনা সে বিষয়ে নিশ্চিত হন। আপনার অডিয়েন্স এর বয়স পছন্দ অনুযায়ী কনটেন্ট তৈরি করুন দ্রুত কনটেন্টের প্রচার বৃদ্ধি পাবে।

গভীর গবেষণা করাঃ কনটেন্ট তৈরি পূর্বে গভীর গবেষণা করুন। সবগুলো বিষয় ভেবে পর্যালোচনা করে, পর্যবেক্ষণ করে কনটেন্ট তৈরি করুন। ১০টি কনটেন্ট আপলোড করার চাইতে মানসম্মত একটি কনটেন্ট আপলোড করেই আপনি তার চাইতে বেশি ভিজিটর পাবেন।

কাঠামো গঠন করাঃ কনটেন্ট তৈরির নিয়ম গুলোর মধ্যে একটি হলো কাঠামো গঠন করা। আপনি ইউটিউব চ্যানেল, ফেসবুক পেজ, অথবা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে যদি কনটেন্ট প্রচার করেন সে ক্ষেত্রে আপনার ওয়েবসাইট অথবা ফেসবুক পেইজের কাঠামোর গঠন অত্যন্ত সুন্দর হওয়া প্রয়োজনীয়। বিশেষ করে ওয়েবসাইটের পেজ গুলো কাস্টমাইজ করে দর্শকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করুন।
আকর্ষণীয় শিরোনাম ব্যবহার করাঃ যেকোনো কনটেন্টের জন্য আকর্ষণীয় শিরোনাম অত্যন্ত জরুরী। এমন কিছু শিরোনাম ব্যবহার করুন যে শিরোনাম দেখে আপনার দর্শকরা অবশ্যই আপনার কনটেন্ট পড়তে, অথবা দেখতে আগ্রহী হবে। আকর্ষণীয় শিরোনাম দর্শকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।

ভাষা নির্বাচনঃ কনটেন্ট এর জন্য ভাষা নির্বাচন করা অত্যন্ত জরুরী। আপনি যে দর্শকের উদ্দেশ্যে কনটেন্ট তৈরি করতে চাচ্ছেন পরিদর্শকদের বোঝার সুবিধার্থে তাদের সহজ ভাষায় কথা বলতে হবে। আপনার দর্শকরা যদি আপনার ভাষা বুঝতে না পারে সেক্ষেত্রে আপনার কনটেন্ট তারা এড়িয়ে চলবে। তাই প্রচুর পরিমাণে ভিজিটর ও দর্শক পেতে হলে ভাষা নির্বাচন করা অত্যন্ত জরুরী।

মাল্টিমিডিয়া সংযোজনঃ কনটেন্ট তৈরির নিয়ম গুলোর মধ্যে আরো একটি হলো মাল্টিমিডিয়া সংযোজন করা। আপনি যে কনটেন্ট তৈরি করছেন সে কন্টেন্টের সবচাইতে সুন্দর ছবি, ভিডিও, মিউজিক, এড করুন। এতে দর্শকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সাহায্য করবে। পাশাপাশি আপনার কনটেন্টের মান উন্নত হবে।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনঃ কনটেন্ট তৈরির জন্য সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। আপনি কন্টেন্ট আপলোড করলে আপনার দর্শকরা আপনার কনটেন্ট কিভাবে খুজে পাবে। খুঁজে পাওয়ার মাধ্যমগুলোকেই সার্চ ইঞ্জিনে সঠিক নাম ব্যবহার করুন। সার্চ রেজাল্ট অনুযায়ী টাইটেল, মেটাট্যাগ, ডিসক্রিপশন, গুলোতে এসইও করুন।

ভুল ত্রুটি সংশোধনঃ কনটেন্ট তৈরির নিয়ম গুলোর মধ্যে একটি হলো ভুল ত্রুটি সংশোধন করা। কনটেন্ট তৈরি করার পর আপলোড করার পূর্বে অবশ্যই আপনার কনটেন্টের ভুল ত্রুটি সংশোধন করা প্রয়োজন। কেননা ত্রুটিপূর্ণ কনটেন্ট দর্শকদের কাছে বিরক্তি কর। আপনার কন্টেন্টের যদি তারা কোন ত্রুটি পাই সেক্ষেত্রে হাস্যকর মনে হবে। পরবর্তীতে তারা আপনার নিউজ এড়িয়ে চলবে।

কনসিস্টেন্সি বজায় রাখাঃ দর্শকদের রুচি ধরে রাখতে অবশ্যই কনসিস্টেন্সি বজায় রাখতে হবে। এমন কিছু ব্যবহার করুন যাতে আপনার কনটেন্ট দেখেই দর্শকরা আকৃষ্ট হয়। কথা বলার ধরন, ভিডিও তৈরি করার ধরন, অথবা আপনার আচার ব্যবহার যেগুলো দর্শকদের মুগ্ধ করতে সাহায্য করবে।

প্রিয় পাঠক উপরে কনটেন্ট তৈরির সেরা নিয়মগুলো আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি। এ নিয়মগুলো অনুসরণ করে আপনি যেকোনো কনটেন্ট তৈরি করলে অবশ্যই ওনার দর্শকদের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে পারবেন। আশাকরি কনটেন্ট তৈরির নিয়ম সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন।

ভিডিও কনটেন্ট কি

ডিজিটাল কনটেন্ট কি, ভিডিও কনটেন্ট কি তা অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন। ভিডিও কনটেন্ট হলো ভিডিও ফরমেটে উপস্থাপন করা। ভিডিও ফরমেটে তৈরিকৃত যেকোনো ধরনের তথ্য দর্শকদের মাঝে প্রচার করার নাম ভিডিও কনটেন্ট। ভিডিও কন বিভিন্ন ধরনের হতে পারে এরমধ্যে ইনফোরমেটিভ ভিডিও, 

বিনোদনমূলক ভিডিও, বিজ্ঞাপন ও প্রমোশনাল ভিডিও, সোশ্যাল মিডিয়ার ভিডিও, তথ্য শেয়ার কৃত ভিডিও এছাড়া বিভিন্ন ধরনের যেকোন ভিডিও। সহজ ভাষায় ভিডিওর মাধ্যমে যে কনটেন্ট গুলো প্রচার করা হয় তাই ভিডিও কনটেন্ট।

কনটেন্ট রাইটিং কি

কনটেন্ট রাইটিং হলো একটি নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে বিস্তারিত লিখে প্রকাশ করাকে কনটেন্ট রাইটিং বলে। যেকোনো তথ্য সম্পর্কিত কনটেন্টকে লিখে প্রকাশ করায় কনটেন্ট রাইটিং। কনটেন্ট রাইটিং বিভিন্ন ধরনের হতে পারে যেমন ধরুন ওয়েব সাইটে, ব্লক পোস্টে, সোশ্যাল মিডিয়ায়, ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে, সংবাদ প্রচারের মাধ্যমে। 

কনটেন্ট রাইটিং এর মূল উদ্দেশ্য হলো নির্দিষ্ট কিছু দর্শকদের কাছে আপনার তথ্য পৌঁছে দেওয়া। কেউ নিজেদের উদ্দেশ্যে অথবা ব্যবসার উদ্দেশ্যে কোন প্রোডাক্টের বিস্তারিত লিখে সার্চ ইঞ্জিনে কৌশল অনুসরণ করে তার দর্শকদের কাছে সে কনটেন্ট পৌঁছে দেয়।

নন ডিজিটাল কনটেন্ট কি

নন ডিজিটাল কনটেন্ট হলো যেগুলো ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে প্রচার করা হয় না। ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয় না এরকম কনটেন্ট গুলোকে নন ডিজিটাল কনটেন্ট বলে। নন ডিজিটাল কনটেন্ট গুলোর মধ্যে খবরের কাগজ, বই পুস্তক, সংবাদপত্র, পোস্টার, বিলবোর্ড, হাতের লিখা, রিপোর্ট, চিঠি, এগুলো হলো নন ডিজিটাল কনটেন্ট।

কনটেন্ট এর উদ্দেশ্য কি

কনটেন্ট এর মূল উদ্দেশ্য হলো দর্শকদের কোন নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর তথ্য প্রদান করা। নির্দিষ্ট কিছু দর্শকদের কাছে তথ্য, ধারনা, বার্তা, পৌঁছানোর মাধ্যম হলো কনটেন্ট এর উদ্দেশ্য। যেমন ধরুন একজন শিক্ষক শিক্ষামূলক ভিডিও অথবা আর্টিকেল লেখালেখি করেন। তাহলে শিক্ষকের মূল উদ্দেশ্য হলো তার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানানো। 

তিনি শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে শিক্ষামূলক ভিডিও আপলোড করেন। অন্যদিকে সংবাদ মাধ্যমগুলো দেশের বিভিন্ন ধরনের খবর প্রচার করেন। সংবাদ মাধ্যমের প্রধান উদ্দেশ্য হল দেশের বিভিন্ন খবর পুরো দেশে অথবা পুরো বিশ্বে প্রচার করা। আশা করি কনটেন্টের উদ্দেশ্য কি সে সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন।

কনটেন্ট ক্রিয়েটর কি

কনটেন্ট ক্রিয়েটর হলেন ওই ব্যক্তি যিনি দর্শকদের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন বার্তা তৈরি করে প্রচার করেন। কনটেন্ট এর কোয়ালিটি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। ভিডিও কনটেন্ট, অডিও কনটেন্ট, ফটো, গ্রাফিক্স, মিউজিক অথবা নিউজ। এগুলো যে ব্যক্তির তৈরি করে প্রচার করেন ওই ব্যক্তি কনটেন্ট ক্রিয়েটর। একজন ব্যক্তি ইউটিউবে ভিডিও তৈরি করে আপলোড করেন। 

ওই ব্যক্তি ইউটিউবের ভিডিও কনটেন্ট ক্রিয়েটর। যে ব্যক্তি লিখে বিভিন্ন ধরনের তথ্য শেয়ার করেন ওই ব্যক্তির একজন কনটেন্ট ক্রিয়েটর।

লেখকের মন্তব্য

ডিজিটাল কনটেন্ট কি ও কনটেন্ট তৈরির নিয়ম, কনটেন্ট সম্পর্কে প্রত্যেকটি বিষয় নিয়ে পুরো আর্টিকেলটিতে সঠিক তথ্য শেয়ার করেছি। নিশ্চয়ই বিষয়গুলো জেনে উপকৃত হবেন। কনটেন্ট সম্পর্কে যদি আপনাদের আরো কিছু জানার থাকে সে ক্ষেত্রে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন।

নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েব সাইটে ভিজিট করুন। অন্যান্য ইনফরমেশন সম্পর্কিত আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটে কেটাগরি গুলো ঘুরে আসুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

প্রিয় টপিকের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url