শহরের সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য - নগর সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য, নগর সংস্কৃতি উদাহরণ

শহরের সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য হল শহুরে জাতি সমাজ জনগণের ঐতিহ্য, বিশ্বাস, মূল্যবোধ, আচরণ, ধর্ম, পোশাক, খাবার, নিত্য, সাহিত্যকে বোঝায়। নগর সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য গুলো গ্রামীণ সংস্কৃতির চাইতে আলাদা। অনেক শিক্ষার্থীরা নগর সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্যের সম্পর্কে খোঁজাখুঁজি করেন। কোন সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য আমাদের সেই সংস্কৃতের জাতি সম্পর্কে, জাতির প্রত্যেকটি ধরন সম্পর্কে জানতে সাহায্য করে। আজকের আর্টিকেলটিতে নগর সংস্কৃতি উদাহরণ, শহরের প্রত্যেকটি সংস্কৃতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
শহরের সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য -নগর সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য নগর সংস্কৃতি উদাহরণ
সংস্কৃতি মূলত মানুষের দৈনন্দিন জীবন ধারণের কর্মকাণ্ডকে বোঝায়। সংস্কৃতি ঐতিহ্যগত ক্রিয়া কলাপের সমষ্টি। কোন জাতি সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা পেতে সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে হয়। সংস্কৃতির মাধ্যমে সেই জাতের সকল বিষয় সম্পর্কে ধারণা অর্জন করা যায়। শহরের সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য, নগর সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য, নগর সংস্কৃতির উদাহরণ, নগর সংস্কৃতি অনুচ্ছেদ, নগর সংস্কৃতি উৎসব, নগর সংস্কৃতি উপাদান গুলো কি কি সম্পর্কে প্রত্যেকটি বিষয় জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ শহরের সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য - নগর সংস্কৃতি উদাহরণ

.

শহরের সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য

নগর সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য অনেকেরই অজানায়। যারা গ্রামে বসবাস করেন তারা শহরের সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য জানেন না। আবার যারা শহরে বসবাস করেন তারা গ্রামের সংস্কৃতি সম্পর্কে অজানা। আজকের আর্টিকেলটিতে নগর সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করব। যেগুলো জেনে খুব সহজেই শহরের মানুষের জীবনধারণ, আচার-আচরণ, ধর্ম, পোশাক-আশাক, শহরের সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানতে পারবেন। নিচে শহরের সংস্কৃতি পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলঃ
শহরের সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য -নগর সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য নগর সংস্কৃতি উদাহরণ
  • অধিক জনসংখ্যা
  • বৈচিত্র্যময় ভাষা
  • অর্থনৈতিক বৈশিষ্ট্য
  • শিক্ষার বিস্তার
  • প্রযুক্তির ব্যবহার
  • ধর্মীয় বৈচিত্র
  • সংস্কৃতির পরিবর্তন
  • খাবারের বৈচিত্র
  • উন্নত অবকাঠামো
  • সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
  • মুক্ত ও স্বাধীনতা
  • ধর্মীয় সহনশীলতা
  • উন্নত জীবনধারা
  • উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থা
অধিক জনসংখ্যাঃ শহরের সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য গুলোর মধ্যে একটি হল অধিক জনসংখ্যা। গ্রামের চাইতে শহরে প্রচুর পরিমাণে জনসংখ্যা রয়েছে। বিভিন্ন কর্মের জন্য পরে প্রচুর সংখ্যক মানুষ ভিড় জমায়। গ্রামের চাইতে শহরে অধিক জনসংখ্যার জন্য চলাফেরা করতে অত্যন্ত সমস্যা হয়। শহরগুলোতে প্রচুর পরিমাণে জনসংখ্যার আনাগোনা থাকে।
বৈচিত্র্যময় ভাষাঃ শহরে বৈচিত্র্যময় ভাষা লক্ষ্য করা যায়। শহরে প্রচুর সংখ্যক মানুষের আনাগোনা হয়। বিভিন্ন গ্রামের বিভিন্ন মানুষেরা উপস্থিত হয় শহরের বিভিন্ন কর্মক্ষেত্র গুলোতে। আপনি যদি সেখানে যান তাহলে দেখতে পাবেন বিভিন্ন ধরনের ভাষাভাষীর লোক। এক এক জন এক এক ভঙ্গিতে কথা বলছে। যা বিভিন্ন ভাষার সংমিশ্রণ তৈরি করেছে।

অর্থনৈতিক বৈশিষ্ট্যঃ নগর সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য গুলোর মধ্যে একটি হলো অর্থনৈতিক বৈশিষ্ট্য। গ্রামের থেকে দ্বিগুণ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডগুলো পরিচালিত হয় শহরগুলোতে। বিশেষ করে বাণিজ্য, বিভিন্ন শিল্প খাত, ব্যাংকিং কর্মকাণ্ড, অর্থনৈতিক বিভিন্ন সেবা, ও অর্থের সবচাইতে বেশি আদান-প্রদান হয় শহরগুলোতে। গ্রামের চাইতে শহরের মানুষেরা আর্থিক দিক থেকে সচ্ছল যা শহরের সাংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য।

শিক্ষার বিস্তারঃ নগর সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য গুলোর মধ্যে একটি হল প্রচুর পরিমাণে শিক্ষার বিস্তার। গ্রামের অধিকাংশ মানুষই লেখাপড়া জানেন না। কিন্তু শহরের কমবেশি প্রত্যেকটি লোকই লেখাপড়া জানেন। শহরে সবচাইতে বেশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর মাধ্যমে শিক্ষার বিস্তার ঘটে।

প্রযুক্তির ব্যবহারঃ প্রচুর পরিমাণে প্রযুক্তির ব্যবহার শহরের সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য। গ্রামের লোকজন কেমন ভাবে প্রযুক্তির ব্যবহার করেন না। কিন্তু শহরের ৯০% লোকই প্রযুক্তির ব্যবহার করেন। প্রচুর পরিমাণে ইন্টারনেটের ব্যবহার, কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, এপ্লিকেশন, সম্পর্কে তারা পরিচিত। তারা প্রযুক্তির মাধ্যমে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে।

ধর্মীয় বৈচিত্রঃ শহরের মধ্যে বিভিন্ন ধর্মের ব্যক্তিবর্গদের দেখা যায়। যা গ্রামে কখনোই দেখা যায় না। একটি গ্রামে একদল মুসলিম পরিবার ও একদল হিন্দু পরিবার বসবাস করে। কিন্তু শহরের এক স্থানে মুসলিম, হিন্দু, অন্যান্য প্রত্যেকটি ধর্মের লোক দেখা যায় যা ধর্মীয় বৈচিত্র্য সৃষ্টি করেছে।

সংস্কৃতির পরিবর্তনঃ শহরে দ্রুত সংস্কৃতির পরিবর্তন হয়। কেননা বিভিন্ন সংস্কৃতির লোকজনের আনাগোনা হয় শহরের সংস্কৃতির মধ্যে। অন্য সংস্কৃতির আচার-আচরণ কান্ডগুলো শহরের সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্যের উপর প্রভাব ফেলে। ফলে এই সংস্কৃতির দ্রুত পরিবর্তন ঘটে।

খাবারের বৈচিত্রঃ গ্রামের চাইতে শহরের খাবারের মান অনেক উন্নত। শহরে বিভিন্ন সংস্কৃতির লোকের আনাগোনা থাকে। বিভিন্ন সংস্কৃতি লোক বিভিন্ন ধরনের খাবার খেতে পছন্দ করেন। তাই প্রত্যেকের সুবিধার্থে শহরে বিভিন্ন ধরনের খাবার দেখতে পাওয়া যায়। এটি একটি বৈচিত্রের সৃষ্টি করেছে।

উন্নত অবকাঠামোঃ শহরের সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য গুলোর মধ্যে একটি হল উন্নত অবকাঠামো। আপনি শহরের একটি আনাচে-কানাচে তাকালে সবকিছু উন্নত অবকাঠামো দেখতে পাবেন। বিশেষ করে উঁচু উচু বিল্ডিং, উন্নত রাস্তাঘাট, উন্নত জীবন ব্যবস্থা, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পরিবেশ, উন্নত ব্রিজ দেখতে পাবেন যা উন্নত অবকাঠামো গুলো তৈরি করেছে।

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানঃ গ্রামের তুলনায় শহরের সংস্কৃতির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে সংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। শহরের লোকজন বিভিন্ন ধরনের সংগীত, নাটক, চলচ্চিত্র, উৎসব দেখতে পছন্দ করেন। শহরের ব্যক্তিরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান প্রিয়।
প্রিয় পাঠক উপরে শহরের সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য, নগরের সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য, সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করি শহরের সংস্কৃতি সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন।

নগর সংস্কৃতি উদাহরণ

নগর সংস্কৃতির উদাহরণ গুলোর মধ্যে ঢাকা শহরে কিছু নগর সংস্কৃতির পুরনো ঐতিহ্য রয়েছে। ঢাকা শহরের কিছু পুরনো স্থান যেমন লালবাগ কেল্লা, সোনালী কুঠি, বাবরি মসজিদ, চকবাজার, নন্দন পার্ক, এগুলো ঢাকা নগরীর পুরনো সংস্কৃতির উদাহরণ। নগর সংস্কৃতি গ্রামের সংস্কৃতির চাইতে উন্নত জীবন ব্যবস্থা রয়েছে। নগর সংস্কৃতিতে বিভিন্ন ধরনের ভবন, বড় বড় দোকানপাট, 

আধুনিক যানবাহন ব্যবস্থা, উন্নত রাস্তাঘাট নগর সংস্কৃতির উদাহরণ। তাছাড়া নগর সংস্কৃতির মধ্যে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সবচাইতে উন্নত। নগর সংস্কৃতির ব্যক্তিদের কাছে গ্রাম্য সংস্কৃতি ব্যক্তির চাইতে তারা বেশি আর্থিক দিক থেকে সচ্ছল। নগর সংস্কৃতির ব্যক্তিদের জীবনযাত্রা অত্যন্ত উন্নত। তারা উন্নত খাবারদাবার, রাস্তাঘাট, শপিং মল, ক্যাফে, থিয়েটার, বাণিজ্যিক কেন্দ্রের সাথে তারা পরিচিত।

নগর সংস্কৃতি অনুচ্ছেদ

নগর সংস্কৃতি মূলত নগরের প্রত্যেকটি বিষয় সম্পর্কে ধারণা দেয়। নিচে নগর সংস্কৃতি সম্পর্কে একটি অনুচ্ছেদ দেওয়া হলোঃ নগর সংস্কৃতি নগরের মানুষের জীবনযাত্রা সামাজিক আচরণ অর্থনৈতিক কর্মকান্ড গুলোকে বোঝায়। গ্রামের সংস্কৃতির চাইতে বিভিন্ন দিক থেকে আলাদা নগর সংস্কৃতি। গ্রাম্য সংস্কৃতির চাইতে নগর সংস্কৃতি পুরোটাই আলাদা যেখানে নগর সংস্কৃতি খুবই গতিশীল, 

প্রাকৃতিক পরিবেশ নেই বললেই চলে। আধুনিক পরিবেশের সমাহার। নগর সংস্কৃতির প্রধান দিক হল শিল্প সাহিত্য, খাদ্য, পোশাক, বিনোদন। নগর শহর গুলিতে বিভিন্ন ধরনের বাণিজ্যিক কেন্দ্র গড়ে উঠেছে। বড় বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান দেশের অধিকাংশই কার্যক্রম শহর অথবা নগর থেকে পরিচালিত হয়। যা নগর সংস্কৃতির অন্যতম উদাহরণ। নগর সংস্কৃতের সবচাইতে ঐতিহাসিক নিদর্শন গুলো হল পুরনো বিভিন্ন ধরনের দর্শনীয় স্থান যা গ্রাম্য সংস্কৃতির ব্যক্তিদের আকর্ষিত করে।

নগর সংস্কৃতির উৎসব

নগর সংস্কৃতির অনেক উৎসাবোই দেখা যায়। সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে বিভিন্ন উৎসবে মেতে উঠে নগর সংস্কৃতির ব্যক্তিরা। তবে গ্রামে এই উৎসবগুলো ছোট পরিসরে উদযাপন করা হলেও নগরে হয় তার চাইতে ১০ গুন বড়। উৎসবমুখর পরিবেশ প্রচুর সংখ্যক মানুষের ঢল অগণিত মানুষের সমাগম এর মাধ্যমে নগর সংস্কৃতির উৎসব পালন করা হয়। 

নগরে মূলত পহেলা বৈশাখ, দুর্গাপূজা, ঈদ উৎসব, হোলি, নিউ ইয়ার, কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী, বইমেলা, বিজয় দিবস পালন করা হয় যা নগর সংস্কৃতির উৎসব গুলোর মধ্যে অন্যতম। যেকোনো দেশের নগরে ধর্ম অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের উৎসব পালন করা হয়।

নগর সংস্কৃতির উপাদান গুলো কি কি

নগর সংস্কৃতির প্রধান উপাদান গুলো শহরের সামাজিক আর্থিক ও সাংস্কৃতিক মানুষের জীবনকে গঠন করে। গ্রাম্য সংস্কৃতির চাইতে নগর সংস্কৃতির লোকজনদের কর্মকাণ্ড তুলনামূলকভাবে আলাদা। যা তাদের জীবনধারাকে বিভিন্নভাবে প্রভাব ফেলেছে। নগর সংস্কৃতির উপাদান গুলোর মধ্যে অর্থনীতি ও বাণিজ্য, শিক্ষা, পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা, শিল্প, সাহিত্য, ধর্মীয় রীতিনীতি, 

খাদ্য ও খাদ্য সংস্কৃতি, সামাজিক বন্ধন, বিনোদন, ইতিহাস, ঐতিহ্য, উৎসব, অনুষ্ঠান প্রত্যেকটি উপাদানই নগর সংস্কৃতি উপাদান। উপরে দেওয়া প্রত্যেকটি উপাদান নগর সংস্কৃতির সমৃদ্ধি বৃদ্ধি করেছে যা মানুষের জীবনের সাথে অঙ্গাঅঙ্গি ভাবে জড়িত। দিনের পর দিন, বছরের পর বছর মানুষগুলো নগরের এই সংস্কৃতি গুলোকে আঁকড়ে ধরে জীবন ধারণ করে আসছে।

নগর সংস্কৃতির ঘরবাড়ি

নগর সংস্কৃতির বসবাসীর স্থানগুলো গ্রাম্য সংস্কৃতির চাইতে একেবারে আলাদা। আপনি গ্রামে যা দেখতে পাবেন এর মধ্যে অধিকাংশই শহরের সংস্কৃতিতে দেখতে পাবেন না। নগর সংস্কৃতির ঘরবাড়ি গুলো অত্যন্ত উন্নত অব কাঠামোর। নগর সংস্কৃতির ঘরবাড়ি গুলো অ্যাপার্টমেন্ট ও ফ্লাট আকারে তৈরি যা বহু মানুষ একটি ফ্লাটে একত্রে বসবাস করে। 

এই ফ্লাইটগুলো আধুনিক আর্কিটেকচার ডিজাইনে তৈরি করা হয়। একই স্থানে বহুতল ভবন নির্মাণ করে আধুনিক স্টাইলে তৈরি করেন। নগর সংস্কৃতির ঘরবাড়ি গুলো বহুতল ভবন বিশিষ্ট। কমবেশি সবগুলো ভবনেই বহুতল। আপনি নগর সংস্কৃতির ঘরবাড়ি গুলোর মাঝে বস্তি এলাকা ও দেখতে পাবেন। যেখানে নিম্ন শ্রেণীর মানুষ গুলো ছোট্ট কুটির স্থাপন করে জীবন ধারণ করছে। 

নগর সংস্কৃতির ঘরবাড়ি গুলোর মধ্যে রয়েছে আবাসিক কমপ্লেক্স, সুইমিং পুল, বাগান। আপনি চাইলে আবাসিক কমপ্লেক্স গুলোতে দীর্ঘ সময়ের জন্য ভাড়া হিসেবে ও থাকতে পারেন। নগর সংস্কৃতিতে দেখতে পাবেন পেইন্ট হাউস বিলাস বহুল বাড়ি। যেখানে ধনী ব্যক্তিরা আরাম আয়েশের জন্য পেন্ট হাউসে অবস্থান করেন। এই পেন্ট হাউসে রয়েছে বিলাসবহুল সবকিছু।

লেখকের মন্তব্য

আজকের আর্টিকেলটিতে শহরের সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য, নগর সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য, নগর সংস্কৃতির উদাহরণ, ও নগর সংস্কৃতি সম্পর্কে প্রত্যেকটি বিষয়ে সঠিক তথ্য শেয়ার করেছি। আশা করি বিষয়গুলো জেনে উপকৃত হবেন। শহর সংস্কৃতি সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন থাকে সে ক্ষেত্রে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। গ্রাম্য সংস্কৃতির চাইতে শহরের সংস্কৃতি পুরোটাই আলাদা। 

আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন। ইনফরমেশন সম্পর্কিত অন্যান্য আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটের ক্যাটাগরি গুলো ঘুরে আসুন। নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন