আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা - স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা 2024

আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা প্রত্যেকটি স্টুডেন্টেরই রয়েছে। বাংলাদেশ ও অন্যান্য দেশের শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষদের স্বপ্নের একটি দেশ আমেরিকা। বিশ্বের উন্নত দেশ গুলোর মধ্যে প্রথম সারির তালিকায় রয়েছে এ দেশটি। আমাদের দেশের শিক্ষার্থীরা এইরকম উন্নত দেশ থেকে শিক্ষা অর্জন করে শিক্ষিত হয়ে দেশের জন্য সুনাম, বৈদেশিক মুদ্রা, দেশে এসে সুচিকিৎসা, করার মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন করে। তাই অনেক শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার জন্য আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করতে চান। কিন্তু কমবেশি প্রত্যেকটি স্টুডেন্টরাই জানেন না স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা কি থাকতে হবে। স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা, স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন, স্টুডেন্ট ভিসা খরচ, স্টুডেন্ট ভিসা সম্পর্কে প্রত্যেকটি বিষয় থাকছে আজকের আর্টিকেলটিতে।
আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা - স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা
সামান্য কিছু দক্ষতা থাকলে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে পারে। স্টুডেন্ট ভিসার যোগ্যতা তেমন কোন কঠিন মাধ্যম নয়। কোন ভিসা এজেন্সি থেকে কথা বলে কিভাবে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করবেন, স্টুডেন্ট ভিসার যোগ্যতা সম্পর্কে জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা - স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা

.

আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা
আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা - স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা

অনেক স্টুডেন্টরায় জিজ্ঞাসা করেন আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা কি। উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য আমেরিকা উন্নত দেশগুলোর মধ্যে একটি। আমেরিকা থেকে স্টুডেন্টরা শিক্ষা অর্জন করে দ্রুত যেকোনো দেশের সরকারি অথবা বিভিন্ন কর্মস্থলে চাকরির সুযোগ পায়। সাধারণত আমেরিকা যাওয়ার জন্য স্টুডেন্টদের জন্য কিছু যোগ্যতা প্রয়োজন হয়। একটি স্টুডেন্টের মধ্যে এ যোগ্যতাগুলো থাকলে সে আমেরিকা যাওয়ার ভিসা পাই। নিচে আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা সম্পর্কে দেওয়া হলোঃ
  • ইংরেজিতে কথা বলার দক্ষতা
  • বয়স সীমা
  • IELTS পরীক্ষার স্কোর
  • বৈধ পাসপোর্ট
  • নিজস্ব ব্যাংক স্টেটমেন্ট
  • পাসপোর্ট এর মেয়াদ
  • মেডিকেল রিপোর্ট
  • কর্মজীবনের লক্ষ
  • করোনার টিকা কার্ড
  • ভোটার আইডি কার্ড
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স
  • নিজস্ব ডকুমেন্ট সম্পর্কিত প্রশ্ন
  • আমেরিকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির ডকুমেন্ট
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট
ইংরেজিতে কথা বলার দক্ষতাঃ আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য সর্বপ্রথম ইংরেজিতে কথা বলার দক্ষতা থাকতে হবে। ইংরেজিতে কথা বলতে পারা এবং অন্যকে ইংরেজিতে বুঝিয়ে বলার দক্ষতা।

বয়স সীমাঃ আমেরিকান স্টুডেন্ট ভিসা পেতে অবশ্যই আপনার বয়স ১৪ বছর থেকে ৭৯ বছরের মধ্যে থাকতে হবে। এই বয়স সীমা অতিক্রম করলে আপনি স্টুডেন্ট ভিসা পাবেন না।

IELTS পরীক্ষার স্কোরঃ আপনার IELTS পরীক্ষার সার্টিফিকেট এবং ন্যূনতম স্কোর ৬.৫ থাকতে হবে।

বৈধ পাসপোর্টঃ অবশ্যই আপনার একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে। আপনার সার্টিফিকেট ও ভোটার আইডি কার্ড অনুযায়ী বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে।

নিজস্ব ব্যাংক স্টেটমেন্টঃ আপনার গত ছয় মাস অথবা এক বছরের ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রয়োজন। যদি আপনার ব্যাংকে টাকা লেনদেন না থাকে সেক্ষেত্রে অল্প কিছুদিনের জন্য কারোর কাছ থেকে ধার নিয়ে ব্যাংকে রেখে তুলে নিন।

পাসপোর্ট এর মেয়াদঃ আপনি যে পাসপোর্টটির মাধ্যমিক স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন করবেন ওই পাসপোর্ট এর সর্বনিম্ন মেয়াদ ৬ মাস থাকতে হবে।

মেডিকেল রিপোর্টঃ ভিসার আবেদনের পূর্বে অবশ্যই মেডিকেল টেস্ট করাতে হবে। অবশ্যই মেডিকেল টেস্ট করানোর রিপোর্ট ভিসা আবেদনের তিন মাসের মধ্যে হতে হবে।

কর্মজীবনের লক্ষঃ আপনি শিক্ষাজীবন শেষ করে কি করতে চান তার একটি নমুনা পত্র প্রয়োজন। নিজ দেশে ফিরে কোন কর্মক্ষেত্র স্থাপন অথবা কর্মক্ষেত্রে যোগদান করবেন এরকম একটি ডকুমেন্ট প্রয়োজন।
করোনার টিকা কার্ডঃ করোনার জন্য প্রত্যেকটি দেশই আতঙ্কে রয়েছে। তাই ভিসা আবেদনের পূর্বে অবশ্যই আপনার করোনা টিকার কার্ড প্রয়োজন।

ভোটার আইডি কার্ডঃ আপনার সার্টিফিকেট, পাসপোর্ট, ভোটার আইডি কার্ড এ একই নাম থাকতে হবে। অন্যান্য জায়গায় যে বয়স দেওয়া রয়েছে ভোটার আইডি কার্ডেও একই বয়স থাকতে হবে।

পুলিশ ক্লিয়ারেন্সঃ অবশ্যই স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করার জন্য পুলিশ ক্লিয়ারেন্স থাকতে হবে।

আমেরিকার শিক্ষা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির ডকুমেন্টঃ আপনি আমেরিকায় গিয়ে যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হবেন সে প্রতিষ্ঠানের ভর্তির ডকুমেন্ট অথবা এডমিশন লেটার থাকতে হবে, এটা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।

শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেটঃ আপনি নিজ দেশে যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্জন করেছেন তার একটি সার্টিফিকেট প্রয়োজন।

নিজস্ব ডকুমেন্ট সম্পর্কিত প্রশ্নঃ আপনার সম্পর্কিত যত ডকুমেন্ট রয়েছে এ ডকুমেন্টগুলো জমা দেওয়ার সময় আপনার নিজের সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন করা হবে। সে প্রশ্নগুলোর সঠিক উত্তর দিতে হবে।

উল্লেখিত সকল ডুকমেন্ট যদি একটি স্টুডেন্ট থাকে তাহলে ওই স্টুডেন্ট অবশ্যই নির্দ্বিধায় আমেরিকান ভিসা পাবেন। প্রিয় পাঠক আশা করি আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন।

স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা

আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য অবশ্যই স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা থাকতে হবে। নয়তো কখনোই আপনি স্টুডেন্ট ভিসা পাবেন না। স্টুডেন্ট ভিসার জন্য সঠিক ডকুমেন্ট দিয়ে আবেদন করলে স্টুডেন্ট ভিসা পাবেন। আপনার স্টুডেন্ট ভিসার যোগ্যতা গুলো যদি সঠিক থাকে সে ক্ষেত্রে দ্রুত স্টুডেন্ট ভিসা পাবেন। নিচে পয়েন্ট আকারে স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা দেওয়া হলোঃ
  • ইংরেজিতে কথা বলার দক্ষতা
  • বয়স সীমা
  • IELTS পরীক্ষার স্কোর
  • বৈধ পাসপোর্ট
  • নিজস্ব ব্যাংক স্টেটমেন্ট
  • পাসপোর্ট এর মেয়াদ
  • মেডিকেল রিপোর্ট
  • কর্মজীবনের লক্ষ
  • করোনার টিকা কার্ড
  • ভোটার আইডি কার্ড
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স
  • নিজস্ব ডকুমেন্ট সম্পর্কিত প্রশ্ন
  • আমেরিকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির ডকুমেন্ট
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট
উপরে স্টুডেন্ট ভিসা পেতে স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা যেগুলো প্রয়োজন হয় তার তালিকা দেওয়া হয়েছে।আপনার উল্লেখিত সকল ডুকমেন্ট যদি থাকে সেক্ষেত্রে আপনি দ্রুত স্টুডেন্ট ভিসা পাবেন।

আমেরিকার ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা 

আমেরিকা যাওয়ার জন্য অনেক ভিসা পাওয়া যায়। এক এক ভিসায় এক এক রকমের ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয়। আমেরিকায় স্টুডেন্ট ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা, বিজনেস ভিসা, ভিজিটর ভিসা, অন্যতম। আপনি আমেরিকার ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জনের জন্য নির্দিষ্ট কিছু কাগজপত্র থাকলেই আমেরিকার ভিসা পাবেন। 

প্রত্যেকটি ভিসায় আবেদন করার জন্য কমবেশি একই ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয়। তবে আমেরিকার ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা গুলোর মধ্যে যে ডকুমেন্টগুলো থাকা প্রয়োজন তার একটি তালিকা নিচে দেওয়া হলঃ
  • অবশ্যই ইংরেজিতে লিখতে, পড়তে ও কথা বলার দক্ষতা
  • একটি বৈধ পাসপোর্ট
  • পাসপোর্ট এর মেয়াদ কমপক্ষে ৬ মাস
  • ভিসার আবেদন ফরম
  • পাসপোর্ট সাইজের ৪ কপি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এর ছবি
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স
  • নিজস্ব ব্যাংক স্টেটমেন্ট
  • সার্টিফিকেট অথবা যে প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন তার ডকুমেন্ট
  • ন্যূনতম তিন মাস পূর্বে মেডিকেল রিপোর্ট
উল্লেখিত ডকুমেন্ট গুলো যদি আপনার থাকে তাহলে আপনার আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা আছে।সেক্ষেত্রে আপনি আমেরিকান ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন।

আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন

আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা যদি আপনার থাকে সেক্ষেত্রে আপনি আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করার জন্য আপনি সরাসরি অনলাইনে আবেদন করতে পারেন। আপনার সকল ডকুমেন্ট নিয়ে অনলাইনে travel.state.gov এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। 

এরপর ভিসার জন্য আবেদন অপশন থেকে স্টুডেন্ট ভিসার অপশনে গিয়ে সকল ডকুমেন্ট দিয়ে আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করুন। যদি কোন এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করতে চান, সে ক্ষেত্রে প্রয়োজনে সকল ডকুমেন্ট একত্রে নিয়ে ওই এজেন্সির সাথে কথা বলুন।

আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা খরচ

আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসার খরচ অন্যান্য দেশের তুলনায় একটু বেশি। বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে খরচ হয় ১৪ হাজার টাকা। অফলাইনে কোন এজেন্সির মাধ্যমে স্টুডেন্ট ভিসায় আবেদন করতে এর চাইতে বেশি খরচ হতে পারে। কেননা এজেন্সি তাদের ইচ্ছেমতো অর্থ দাবি করে।

আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪

আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সালে পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা থাকতে হবে। স্টুডেন্ট ভিসায় আবেদন করার জন্য আপনার যোগ্যতা থাকলে আপনি সঠিক ডকুমেন্ট দিয়ে আবেদন করুন। ভিসা এজেন্সি আপনার ডকুমেন্ট যাচাই করার পর সঠিক হলে দ্রুত ভিসা আপ্রুভ করবেন। আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪ সালে পেতে সরাসরি অনলাইন অথবা অফলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন।

আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা ব্যাংক স্টেটমেন্ট

আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য ব্যাংক স্টেটমেন্ট অবশ্যই প্রয়োজনীয়। আমেরিকার সরকার জানতে চাই আপনি ওই দেশে গিয়ে অর্থ সংকটে করবেন কিনা। ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রয়োজনীয় যে আপনি আর্থিকভাবে সচ্ছল কিনা। আপনার লেখাপড়ার খরচ আমেরিকায় গিয়ে বহন করতে পারবেন কিনা। তাই আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করার জন্য সর্বনিম্ন ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রয়োজন।

স্টুডেন্ট ভিসা এজেন্সি

আপনি যদি আমেরিকান স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে চান সে ক্ষেত্রে সরাসরি অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। অনলাইনে যদি আবেদন না করেন তাহলে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট নিয়ে সরাসরি স্টুডেন্ট ভিসা এজেন্সির সাথে কথা বলতে পারেন। স্টুডেন্ট ভিসায় আমেরিকা যাওয়ার ব্যবস্থা করে দেয় এরকম অনেক এজেন্সি আছে। আপনি আপনাদের নিজস্ব জেলা থেকে ঠিকানা সংগ্রহ করুন।

লেখকের মন্তব্য

আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসায় আমেরিকা যাওয়ার জন্য অবশ্যই সঠিক পদক্ষেপটি বেছে নিবেন। সবচাইতে ভালো হয় অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করলে। কোন দালাল, চিট এর পাল্লায় পড়ে ধোকা খাবেন না। সরাসরি এজেন্সি অথবা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করুন। আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা, স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা সম্পর্কে পুরো আর্টিকেলটিতে সঠিক তথ্য শেয়ার করেছি। 

আশা করি বিষয়গুলো জেনে উপকৃত হবেন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

প্রিয় টপিকের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url