ইন্টারনেট সম্পর্কে ২০টি অজানা তথ্য- ইন্টারনেটের ১৫টি ব্যবহার

ইন্টারনেট কি অনেকেরই মনে এরকম প্রশ্ন দেখা দেয়। ইন্টারনেট কাকে বলে ইন্টারনেট এর মূল কাজ কি তা অনেকেই জানেন না। ইন্টারনেট মূলত একটি বিশ্বব্যাপী নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা ইন্টারনেট সম্পর্কে অজানা তথ্য যা অনেকে রই জানা নেই। দৈনন্দিন জীবনে আমরা ইন্টারনেটকে কিভাবে ব্যবহার করে সফলতা অর্জন করতে পারি ও ইন্টারনেট সম্পর্কে যাবতীয় বিস্তারিত তথ্য থাকছে আজকের আর্টিকেলটিতে।
ইন্টারনেট সম্পর্কে ২০টি অজানা তথ্য- ইন্টারনেটের ১৫টি ব্যবহার
ইন্টারনেট মূলত বিশ্বব্যাপী নেটওয়ার্ক যা পুরা বিশ্বকে একটি জালের মতো সম্পর্ক স্থাপন করতে সাহায্য করে। ইন্টারনেট কি, ইন্টারনেট কাকে বলে ও ইন্টারনেট সম্পর্কে প্রত্যেকটি তথ্য বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। তাই ইন্টারনেট সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচীপত্রঃ ইন্টারনেট কি - ইন্টারনেট কাকে বলে

.

ইন্টারনেট কি

ইন্টারনেট কি? মূলত ইন্টারনেট হল পুরো পৃথিবী বিস্তৃত অগণিত একত্রিত নেটওয়ার্কের সমন্বয়ে গঠিত একটি বৃহৎ সংযোগ ব্যবস্থা। পুরো বিশ্বের সংযোগ ব্যবস্থাকে কেন্দ্র করে ইন্টারনেটের নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা গঠিত। ইন্টারনেট এমন একটি নেটওয়ার্ক যা পুরো পৃথিবীর নেটওয়ার্ক এ সিস্টেমকে কানেক্টেড করে। এর মধ্যেই স্মার্ট ফোন কম্পিউটার ল্যাপটপ এবং অন্যান্য ইন্টারনেট সংযোগকারী ডিভাইস। যার সাহায্যে পুরো বিশ্বব্যাপী যেকোনো ডেটা আদান-প্রদান করা যায়।
ইন্টারনেট সম্পর্কে ২০টি অজানা তথ্য- ইন্টারনেটের ১৫টি ব্যবহার

ইন্টারনেট কাকে বলে

ইন্টারনেট কি? মূলত ইন্টারনেট হল পুরো পৃথিবী বিস্তৃত অগণিত একত্রিত নেটওয়ার্কের সমন্বয়ে গঠিত একটি বৃহৎ সংযোগ ব্যবস্থা। ইন্টারনেট হল পুরো বিশ্বব্যাপী নেটওয়ার্কের সংযোগস্থলে গঠিত একটি নেটওয়ার্ক সিস্টেম। যা পুরো পৃথিবীর সকল ডিভাইসকে ইন্টারনেট কানেকশন এর মাধ্যমে একত্রিত করে। ইন্টারনেট ব্যবস্থা অসংখ্য নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সংযোগ স্থাপন করেছে যা ইন্টারনেট নামে পরিচিত।

বাংলাদেশে ইন্টারনেট চালু হয় কত সালে

ইন্টারনেট হল পুরো বিশ্বব্যাপী সংযোগ স্থাপনকারী একটি নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা। সর্বপ্রথম বাংলাদেশে ইন্টারনেট চালু হয় ১৯৯৩ সালে। পরবর্তীতে সকলের জন্য ইন্টারনেট উন্মুক্ত করা হয় ১৯৯৬ সালে। বাংলাদেশে প্রথম ভিসাট স্থাপন করা হয় ১৯৯৬ সালে। ২০২২ সাল অনুযায়ী বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যা ১৬,৯১,১০,০০০ ১৬ কোটি ৯১ লাখ ১০ হাজার, এরমধ্যে বাংলাদেশ মোট ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১১,১৬,৪০,০০০ ১১ কোটি ১৬ লাখ ৪০ হাজার। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৬২% ইন্টারনেট ব্যবহারকারী।

ইন্টারনেটের জনক কে

ইন্টারনেটের জনক ভিন্টন গ্রে ভিন্ট Vinton Gray Vint, ভিন্টন গ্রে ভিন্ট এর জন্ম ২৩ শে জুন ১৯৪৩ সালে। ভিন্টন গ্রে একজন আমেরিকান কম্পিউটার বিজ্ঞানী, ভিন্টন গ্রেকে আধুনিক ইন্টারনেটের জনক বলা হয়। তিনি আইবিএমএ সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে যুক্ত ছিলেন। তিনি স্টান্ডফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় কম্পিউটার বিজ্ঞানের সরকারি হিসেবে যোগদান করেন ১৯৭৬ সালে।

ইন্টারনেটের ২০টি ব্যবহার

ইন্টারনেট কি ও ইন্টারনেট কাকে বলে তা অনেকেই জানেন না। পুরো পৃথিবীর একত্রিত নেটওয়ার্ক বিস্তৃত সংযোগ স্থাপনকারী নেটওয়ার্ক কানেকশন হলো ইন্টারনেট। আমরা দৈনন্দিন জীবনে প্রচুর পরিমাণে ইন্টারনেটের সুবিধা ভোগ করছি। ইন্টারনেট ছাড়া বর্তমান প্রযুক্তিতে মানব জীবন অচল। ইন্টারনেটের ব্যবহার অনেকেই জানেন না। ইন্টারনেট কোন কোন কাজে ব্যবহারিত হয় এবং ইন্টারনেটের ব্যবহার ওগুলো কি কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া হলো। ইন্টারনেটের ২০টি ব্যবহার গুলো হলোঃ
  • বার্তা আদান প্রদান
  • কোন সঠিক তথ্য খুঁজে পাওয়া
  • অর্থ উপার্জনে
  • বেকারত্ব দূর করতে
  • বহির বিশ্ব সম্পর্কে জানা
  • প্রযুক্তি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন
  • অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তির সুযোগ
  • শিক্ষার্থীদের অনলাইনের মাধ্যমে পাঠদান ব্যবস্থা
  • ইতিহাস সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেতে
  • উচ্চশিক্ষা অর্জন করতে
  • যোগাযোগ ব্যবস্থায় সহযোগিতা
  • ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা
  • আধুনিক বিনোদন ব্যবস্থা
  • বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ
  • মোবাইল রিচার্জ
  • উন্নত স্বাস্থ্যসেবা
  • সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে
  • ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা
  • কোন লোকেশন খুঁজে পেতে
বার্তা আদান প্রদানঃ ইন্টারনেট কি ইন্টারনেট হল বার্তা আদান-প্রদান করার সবচাইতে সেরা মাধ্যম। বর্তমানে যেকোনো ডিভাইসের মাধ্যমে মুহূর্তের মধ্যেই পৃথিবীর এই প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যেকোনো ধরনের বার্তা আদান-প্রদান করা যায়।
কোন সঠিক তথ্য খুঁজে পাওয়াঃ আপনি কোন তথ্য নিয়ে বিভ্রান্ত হলে সেই তথ্য সম্পর্কিত সঠিক তথ্য খুঁজে পেতে মুহূর্তের মধ্যেই ইন্টারনেটে সার্চ করে সঠিক তথ্য খুঁজে নিতে পারবেন।

অর্থ উপার্জনেঃ অর্থ উপার্জনে ইন্টারনেট সবচেয়ে সেরা মাধ্যমগুলোর মধ্যে একটি। ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে বিশ্বের এক স্থান থেকে অন্য স্থানের ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করা যায়। তাছাড়া বর্তমানে লক্ষাধিক ব্যক্তিরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করছেন।

বেকারত্ব দূর করতেঃ বেকারত্ব দূর করতে ইন্টারনেট সবচাইতে সেরা উপায় গুলোর মধ্যে একটি। যোগদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দিচ্ছে ইন্টারনেট। অনলাইনের প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর কে বেছে নিয়ে ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে, ঘরে বসেই বেকার যুবকেরা অর্থ ইনকাম করে বেকারত্ব দূর করতে পারছে।

বহির বিশ্ব সম্পর্কে জানাঃ বহির বিশ্ব সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেতে ইন্টারনেট আমাদের প্রচুর পরিমাণে সাহায্য করে। বহির্বিশ্বের খবরা খবর যাবতীয় তথ্য, নির্দেশনা, চিকিৎসা ব্যবস্থা, অর্থনৈতিক ব্যবস্থা, দর্শনীয় স্থান ঘরে বসেই জানা ও দেখা যায়।

প্রযুক্তি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনঃ বিশ্বের প্রযুক্তি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের জন্য ইন্টারনেট সেরা মাধ্যম। ইন্টারনেটের মাধ্যমে ঘরে বসেই প্রযুক্তির বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা যায়। সঠিক ধারণা পেতে ইন্টারনেটে সংযোগের মাধ্যমে সঠিক তথ্য খুঁজে সঠিক তথ্য পাওয়া যায়।

অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তির সুযোগঃ ঘরে বসেই বিশ্বের যেকোনো স্কুল কলেজে, অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তির জন্য আবেদন করা যায়। এছাড়া অনলাইনে বিশ্বের যে কোন কলেজের লাইভ ক্লাস ঘরে বসে করা যায়।

শিক্ষার্থীদের অনলাইনের মাধ্যমে পাঠদান ব্যবস্থাঃ শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট ব্যবস্থার মাধ্যমে ঘরে বসেই পাঠদান এর ব্যবস্থা করছে। কোন দুর্যোগের সময়, অথবা কোন সমস্যায় ঘরে বসে ইন্টারনেট কানেকশন এর মাধ্যমে পাঠদান করা যাচ্ছে।

ইতিহাস সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেতেঃ পৃথিবীর যেকোনো ঐতিহাসিক ঘটনা সম্পর্কে জানতে, সঠিক তথ্য পেতে ইন্টারনেট আমাদের প্রচুর সাহায্য করে। ইতিহাসের যাবতীয় বিষয় জানতে ইন্টারনেট সঠিক তথ্য দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করে।

উচ্চশিক্ষা অর্জন করতেঃ নিজ দেশ থেকে বহির্বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষায় শিক্ষিত হতে উচ্চশিক্ষা অর্জন করতে ইন্টারনেট প্রচুর ভূমিকা রাখে। ঘরে বসেই বিশ্বের যে কোন স্কুল কলেজের শিক্ষা নেওয়া যায় ইন্টারনেট কানেকশন এর মাধ্যমে।
প্রিয় পাঠক আশা করি ইন্টারনেট কি, ইন্টারনেট এর ব্যবহার, ইন্টারনেট এর সুবিধা, ইন্টারনেট কাকে বলে সে সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন।

ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা আমাদের কি কি সুবিধা প্রদান করে

ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা আমাদের প্রত্যেকটি কাজ সহজ এবং আরামদায়ক করে তুলেছে। সহজলভ্য ইন্টারনেট প্রত্যেকেই ব্যবহার করতে পারে এবং এর সুবিধা ভোগ করতে পারে। সহজলভ্য ইন্টারনেট ব্যবহার করে জাতি আগামী দিনে দ্রুত অগ্রসর হতে পারবে। ব্যবসা ক্ষেত্রে উন্নয়নের জন্য, তথ্য আদান-প্রদানের জন্য, অধিক অর্থ উপার্জনের ক্ষেত্রে, 

যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করতে, চিকিৎসা ব্যবস্থা উন্নত করতে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সচল রাখতে, ঘরে বসে ব্যাংকিং সুবিধা ভোগ করতে, শুয়ে বসে শিক্ষা অর্জন করতে, প্রযুক্তি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে সহজলভ্য ইন্টারনেট আমাদের সুবিধা প্রদান করে।

আমাদের জীবনে ইন্টারনেটের ব্যবহার

আমাদের জীবনে ইন্টারনেটের ব্যবহার অপরিসীম। ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা প্রচুর সুবিধা ভোগ করছি যা বলে শেষ করার মত নয়। আমরা দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেট যে কাজগুলোতে ব্যবহার করি তা বলে শেষ করার মত নয়। ইন্টারনেট আমাদের জীবনকে সহজ ও সাচ্ছন্দ্যময় করে তুলেছে। দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেটের ২০টি ব্যবহার এর তালিকা দেওয়া হলঃ
  • চিকিৎসা ক্ষেত্রে
  • যোগাযোগ ব্যবস্থায়
  • অর্থ উপার্জনে
  • ব্যাংকিং সুবিধা
  • শিক্ষা ব্যবস্থায়
  • প্রযুক্তি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন
  • পরিবহন ব্যবস্থায়ী
  • ব্যবসা ক্ষেত্রে
  • তথ্য আদান-প্রদানে
  • সঠিক বিষয় যাচাই
  • চাকরির সহজলভ্যতা
  • প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণা
  • উচ্চশিক্ষায়
  • অজানা কিছু জানতে
  • ইতিহাস সম্পর্কে
  • বিনোদন ব্যবস্থায়
  • কাউকে আর্থিক সহযোগিতায়
  • বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে
  • ঘরে বসে প্রোডাক্ট কিনতে
  • ঘরে বসে খাবার পেতে

শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার পয়েন্ট আকারে

বর্তমানে শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে প্রচুর উন্নয়ন হয়েছে। ইন্টারনেট ব্যবস্থার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ঘরে বসে শিক্ষা ও তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারছে। যেকোনো সঠিক তথ্য জানতে উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হতে ইন্টারনেটের ভূমিকা প্রচুর। শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ১৫টি ব্যবহার নিচে দেওয়া হলঃ
  • ঘরে বসে শিক্ষা অর্জন
  • ঘরে বসে বই পড়তে
  • অল্প খরচের শিক্ষা অর্জন
  • উন্নত যোগাযোগ মাধ্যমে
  • ঘরে বসে শিক্ষক শিক্ষার্থীদের যোগাযোগ
  • বিভিন্ন সমস্যায় সঠিক তথ্য পেতে
  • অনলাইনে শিক্ষা অর্জন করতে
  • ক্যারিয়ারের সঠিক ধারণা পেতে
  • উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কে ধারণা পেতে
  • অনলাইন লাইব্রেরি সেবায়
  • অনলাইনে পরীক্ষা এবং ক্লাস করার সুযোগ
  • ভর্তি ফার্ম করুন
  • রেজাল্ট পেতে
  • বহির্বিশ্বের শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কে ধারণা

ইন্টারনেটের ইতিবাচক দিক

ইন্টারনেটের প্রত্যেকটি ইতিবাচক দিক ইন্টারনেটের যে সুবিধা গুলো আমরা ভোগ করি তাই ইন্টারনেটের ইতিবাচক দিক। ইন্টারনেটের ইতিবাচক দিক বলতে মূলত ইন্টারনেটের সুবিধা গুলোকে বোঝানো হয়েছে। উপরে ইন্টারনেট সম্পর্কে যত সুবিধার কথা লিখা হয়েছে সবগুলোই ইন্টারনেটের ইতিবাচক দিক।

ইন্টারনেটের উদ্ভব হয় কোন দেশে

ইন্টারনেটের উদ্ভব হয় যুক্তরাষ্ট্রে। সর্বপ্রথম তারাই ইন্টারনেট সম্পর্কে গবেষণা করে নেটওয়ার্কিং সিস্টেম আবিষ্কার করেন। এরপর পুরো পৃথিবীকে একত্রিত করতে নেটওয়ার্ক কানেকশন স্থাপন করেন।

লেখকের মন্তব্য

ইন্টারনেট কি, ইন্টারনেট কাকে বলে, ইন্টারনেটে সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য আজকের আর্টিকেলটিতে আলোচনা করেছি। আশা করি বিষয়গুলো জেনে উপকৃত হবেন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন। নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। ইন্টারনেট সম্পর্কিত অথবা অনলাইন সম্পর্কিত অন্যান্য আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটের অনলাইন ইনকাম ক্যাটাগরি ঘুরে আসুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন