অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফর বাংলাদেশী - অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা

অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফর বাংলাদেশী সম্পর্কে অনেকে জিজ্ঞাসা করেন। বাংলাদেশীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় কি কি কাজের ভিসা রয়েছে সে সম্পর্কে পুরো আর্টিকেলটিতে জানিয়ে দিয়েছি। বর্তমানে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের জন্য প্রচুর সংখ্যক লোক বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছে। শুধুমাত্র দেশের ও নিজের পরিবারের আর্থিক উন্নতির জন্য। অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার জন্য কোন কোন ভিসায় আবেদন করতে পারেন। বাংলাদেশীদের জন্য ওয়ার্ক পারমিট কি কি ভিসা রয়েছে ও অস্ট্রেলিয়া লেবু বাগানের ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত থাকছে আজকের আর্টিকেলটিতে।
অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফর বাংলাদেশী - অস্ট্রেলিয়া লেবু বাগানের ভিসা
বর্তমানে প্রচুরসংখ্যক ব্যক্তিরা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের জন্য ও পার্মানেন্টলি ভাবে অস্ট্রেলিয়া অবস্থান করছেন। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের নেশায় প্রচুর সংখ্যক বাংলাদেশী অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার চেষ্টা করছেন। কিন্তু বিভিন্নভাবে বিভিন্ন সমস্যায় শুধুমাত্র কিছু সংখ্যক লোকই অস্ট্রেলিয়া যেতে পারছেন। বাকি ব্যক্তিরা বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। কিভাবে আপনি খুব সহজেই অস্ট্রেলিয়ার ভিসার জন্য আবেদন করবেন। ২০২৪ সালে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ওগুলো কি কি ও অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফর বাংলাদেশী সম্পর্কে জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফর বাংলাদেশী - অস্ট্রেলিয়া লেবু বাগানের ভিসা

.

বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার উপায়

বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার একাধিক উপায় রয়েছে। আপনি বিভিন্ন উপায়ে বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া যেতে পারবেন। বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ছাড়াও বিভিন্ন ভিসা রয়েছে মাধ্যমে আপনি বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া যেতে পারবেন। এর মধ্যে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা, টুরিস্ট ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, অন্যতম। আপনি এই ভিক্ষা গুলোর মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া যেতে পারবেন।

অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৪

অস্ট্রেলিয়া কাজ করতে যাওয়ার জন্য অনেক ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে এর জন্য আপনার কিছু দক্ষতা ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট প্রয়োজন। আপনি যদি সেই সকল ডকুমেন্ট ব্যবস্থা করে আবেদন করতে পারেন সে ক্ষেত্রে খুব সহজে অস্ট্রেলিয়া গিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারবেন। এছাড়া কিছু ভিসায় তো পার্মানেন্টলি ভাবে স্থায়ী থাকার সুযোগ রয়েছে। 
অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফর বাংলাদেশী - অস্ট্রেলিয়া লেবু বাগানের ভিসা
তবে ডকুমেন্টে উল্লেখিত সরকারি ও আইনি নিয়ম কানুন গুলো মেনে চললেই স্থায়ীভাবে থাকতে পারবেন। অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৪ সালে যে ভিসা গুলোতে আবেদন করতে পারবেন তার একটি তালিকা নিচে দেওয়া হলঃ
  • স্কিলড নমিনেটেড ভিসা (সাব ক্লাস ১৯০)
  • ইম্প্লয়ার নোমিনেশন স্কিম (সাব ক্লাস ১৮৬)
  • টেম্পোরারি স্কিল শর্টেজ ভিসা (সাব ক্লাস ৪৮২)
  • শর্ট-স্টে স্পেশালিস্ট ভিসা ( সাব ক্লাস ৪০০)
  • স্কিল ইন্ডিপেন্ডেন্ট ভিসা ( সাব ক্লাস ১৮৯)
  • ডিসটিংগুশড ট্যালেন্ট ভিসা ( সাব ক্লাস ৮৫৮)
  • রিলিজিয়াস ওয়ার্কার ভিসা ( সাব ক্লাস ৪২৮)
  • স্কিল ওয়ার্ক রিজিওনাল ভিসা ( সাব ক্লাস ৪৯১)
আপনি চাইলে অস্ট্রেলিয়া এই কাজের ভিসা গুলোতে আবেদন করে যেতে পারেন। ভিসা অনুযায়ী খরচের পার্থক্য রয়েছে। এক এক ভি চাই খরচ এক এক রকমের।

অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফর বাংলাদেশী

অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফর বাংলাদেশী দের জন্য যে ভিসা গুলো রয়েছে তার জন্য আবেদন আবেদন করতে হয়। বাংলাদেশীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় কয়েকটি পারমিট ভিসা রয়েছে। অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফর বাংলাদেশী দের জন্য ভিসার তালিকা নিচে দেওয়া হলঃ
  • টেম্পোরারি স্কিলশটেজ ভিসা
  • স্কিল ইন্ডিপেন্ডেন্ট ভিসা
  • স্কিল নমিনেটেড ভিস
  • ইমপ্লয়ার নমিনেশন স্কিম
টেম্পোরারি স্কিলশটেজ ভিসাঃ আপনি টেম্পোরারি skill শর্টেজ ভিসায় আবেদন করলে খুব স্বল্প সময়ের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় কাজের জন্য যেতে পারবেন। শর্টেজ ভিসায় মেয়াদ কম অল্প সময় কাজ করতে চাইলে আপনি এই বিষয়ে আবেদন করতে পারেন

স্কিল ইন্ডিপেন্ডেন্ট ভিসাঃ স্কিল ইন্ডিপেন্ডেন্ট ভিসা এই বিষয়ে আবেদন করতে পারবেন ফোনে যদি কোন দক্ষ কর্মী, ইঞ্জিনিয়ার হয়ে থাকেন। আপনি কোন কোম্পানির সাথে যোগাযোগ ছাড়াই ও স্পন্সরশীপ ছাড়াই স্কিল ইন্ডিপেন্ডেন্ট ভিসায় আবেদন করে অস্ট্রেলিয়া যেতে পারবেন।
স্কিল নমিনেটেড ভিসাঃ অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফর বাংলাদেশী দের জন্য আরেকটি ভিসা হল স্কিল নোমিনেটেড ভিসা। আপনি এই ভিসার মাধ্যমে স্পন্সরশিপ এর মাধ্যমে যেতে পারেন। ধরুন কোন কোম্পানি আপনাকে স্পন্সরশীপের মাধ্যমে কর্মী হিসাবে অস্ট্রেলিয়াতে প্রেরণ করছে।

ইমপ্লয়ার নমিনেশন স্কিমঃ বাংলাদেশের দের জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মধ্যে সবচাইতে সেরা ভিসা গুলোর মধ্যে একটি হলো ইম্প্লয়ার নোমিনেশন স্কিম। আপনি এই ভিসার মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ায় দীর্ঘদিন কাজ করার সুযোগ পাবেন। তবে এই ভিসাটি শুধুমাত্র একজন অস্ট্রেলিয়ান কর্মকর্তা আপনাকে স্পন্সর করতে পারবে।

আপনি যে ভিসায় আবেদন করুন না কেন আপনার দক্ষতা মূল্যায়ন করা হবে। আপনি যে ভিসায় অস্ট্রেলিয়া গিয়েছেন সেই দক্ষতা আপনার আছে কিনা।
এছাড়া ভাষার পারদর্শী হওয়া বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়ান ভাষা ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে। মেডিকেল সার্টিফিকেট সহ সকল তথ্য দিয়ে আপনাকে আবেদন করতে হবে তাহলে আপনি খুব সহজে অস্ট্রেলিয়া কাজের জন্য যেতে পারবেন।

অস্ট্রেলিয়া লেবু বাগানের ভিসা

অস্ট্রেলিয়ায় লেবু বাগানের ভিসার জন্য অনেকেই আবেদন করতে চাচ্ছেন। কেননা বাংলাদেশে কৃষি কাজ করার চাইতে অস্ট্রেলিয়া গিয়ে কয়েক বছর কৃষি কাজ করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা যায়। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ায় নিম্ন শ্রেণীর মানুষের পরিমাণ খুবই কম। তাই তারা দরিদ্র দেশগুলোর শ্রমিক দিয়ে কৃষি কাজগুলো করায়। তাছাড়া অস্ট্রেলিয়ার মানুষ এডুকেটেড পারসন তারা কৃষি কাজ করতে উৎসাহী নয়। 

অস্ট্রেলিয়া লেবু বাগানে ভিসার জন্য যারা আবেদন করতে চাচ্ছেন তারা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে প্রস্তুত থাকুন। সারা বছর লেবু বাগানের অথবা কৃষি কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন না। যখন কৃষি কাজের কর্মী নিয়োগ দেওয়ার খবর প্রকাশ করা হবে তখন আপনারা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে আবেদন করুন। অস্ট্রেলিয়া লেবু বাগানে কাজ করে কমপক্ষে ৩-৫ লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

অস্ট্রেলিয়া লেবু বাগানে ভিসা পেতে আবেদন করতে আপনার পাসপোর্ট, সদ্য তোলা ছবি, সাথে আপনি যে কাজগুলো জানেন এর দক্ষতা ডকুমেন্ট যদি থাকে। এছাড়া একটি সিভি এর মাধ্যমে আবেদন করুন।

অস্ট্রেলিয়া ভিসা ফি ফর বাংলাদেশী

অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফর বাংলাদেশী দের জন্য অনেক ভিসা রয়েছে। বর্তমানে এক এক ভিসার আবেদন খরচ এক এক রকম। এটা নির্দিষ্ট ভাবে বলা যায় না। আপনি যে ভিসায় যেতে চান সেই ভিসায় আবেদনের সময় পরিষদ করতে হয়। তবে পূর্বের তথ্য মতে অস্ট্রেলিয়া ভিসা ফি এর তালিকা দেওয়া হলঃ
  • টেম্পোরারি স্কিলশটেজ ভিসা (৯০-২লক্ষ)
  • স্কিল ইন্ডিপেন্ডেন্ট ভিসা (৩লক্ষ)
  • স্কিল নোমিনেটেড ভিসা ( ৩লক্ষ)
  • ইমপ্লয়ার নমিনেশন স্কিম ভিসা (৩লক্ষ)
প্রত্যেকটি ভিসার সাথেই মেডিকেল রিপোর্ট এর জন্য ২৫-৩০ হাজার। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট এর জন্য, ইংরেজি পরীক্ষার ক্ষেত্রে ২৫-৩০ হাজার টাকা যোগ হবে। তবে এক এক সময় এই মূল্যর পরিমাণ কমবেশি হতে পারে। তবে প্রত্যেকটি ভিসার জন্যই কমপক্ষে ৫ লক্ষ টাকা খরচ হয়।

অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা আবেদন

অস্ট্রেলিয়া ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম পূরণ করতে হবে। নির্দিষ্ট কিছু ডকুমেন্টস দিয়ে আপনি অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফর বাংলাদেশী দের জন্য এক এক ভিসায় এক এক রকম ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয়। তবে অস্ট্রেলিয়ায় সবচাইতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসাই ইম্প্লয়ের নমিনেশন স্কিম ভিসায় যারা যেতে চান তাদের যে কাগজপত্র লাগবে তার একটি তালিকা নিচে দেওয়া হলঃ
  • নিয়োগ কর্তার অনুমতি পত্র
  • মিনিমাম ৬ মাস মেয়াদের পাসপোর্ট
  • অস্ট্রেলিয়া ভিসা আবেদন ফর্ম
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট
  • ক্যাটাগরি অনুযায়ী ভিসা ফি
  • হেলথ ইন্সুরেন্স ডকুমেন্ট
  • টেম্পোরারি স্টে
  • সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডের দুই কপি পাসপোর্ট সাইজে ছবি
  • ন্যাশনাল আইডি কার্ডের প্রিন্ট কপি
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ডকুমেন্ট
  • ফ্যামিলি সার্টিফিকেট
উল্লেখিত ডকুমেন্টগুলো নিয়ে যে কোম্পানির মাধ্যমে আপনি স্পন্সর এর মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন সে কোম্পানিতে যোগ করুন।

অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৪ কত টাকা লাগে

অস্ট্রেলিয়ার কাজের ভিসার খরচের ভিন্নতা রয়েছে। বিভিন্ন ধরনের ভিসার খরচ ভিন্ন রকম। ভিসার ধরন ভিসার মেয়াদকাল অনুযায়ী ভিসার খরচ হয়। এছাড়া কোম্পানি, ও সরকারি মাধ্যমে ভিসার খরচ এর পার্থক্য দেখা যায়। তবে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা সর্বনিম্ন ৫ লক্ষ থেকে সর্বোচ্চ ১০ লক্ষ পর্যন্ত হতে পারে। তবে সময়, কোম্পানি, স্পন্সর, কাজের ধরন, এর ওপর ভিত্তি করে ভিসার খরচ কম বেশি হতে পারে।

অস্ট্রেলিয়া কৃষি কাজের ভিসা ২০২৪

অস্ট্রেলিয়ায় কৃষি কাজের জন্য বাংলাদেশ থেকে প্রচুর সংখ্যক লোক আবেদন করছেন। বিভিন্ন কৃষি সম্পর্কিত কাজের জন্য বাংলাদেশী লোকেরা অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন। বাগান পরিচর্যা থেকে চাষাবাদের বিভিন্ন কাজকর্ম করতে অস্ট্রেলিয়া থেকে বাংলাদেশী শ্রমিক নেওয়া হচ্ছে। তাই আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া কৃষিকাজের ভিসার জন্য যেতে চান তাহলে কোন স্পন্সর কোম্পানি অথবা কোন এজেন্সির ছাড়তে কথা বলে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন।

অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা খরচ

অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসার খরচ কাজের উপর ডিপেন্ড করে নির্ধারিত হয়। ভিসার মেয়াদকাল, কাজের ধরন, কোম্পানি, আপনার বেতন, সরকারি অথবা, বেসরকারি, মাধ্যম অনুযায়ী অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা খরচ হয়। তবে আপনি যদি স্থায়ী হিসেবে ইম্প্লয়ার নমিনেশন স্কিম ভিসার মাধ্যমে যেতে চান তাহলে ৮-১২ লাখ টাকা খরচ হবে। তবে এই খরচ সময় অনুযায়ী কম বেশি হতে পারে।

লেখকের মন্তব্য

অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফর বাংলাদেশী ও অস্ট্রেলিয়া লেবু বাগানের ভিসা সম্পর্কে অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন। আজকের আর্টিকেলটিতে অস্ট্রেলিয়াতে যে ভিসা গুলোর মাধ্যমে যেতে পারবেন, ভিসার খরচ, আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট, সম্পর্কে সকল সঠিক তথ্য আপনাদের জানিয়েছি। আশা করি বিষয়গুলো জেনে উপকৃত হবেন। 

আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন। নিয়মিত এরকম আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। এই সম্পর্কিত অন্যান্য আর্টিকেল পড়তে আমাদের ক্যাটাগরি গুলো ঘুরে আসুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

প্রিয় টপিকের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url