নবজাতক শিশুর পেটে গ্যাস দূর করার ঘরোয়া চিকিৎসা

আপনি কি আপনার শিশুর পেটে অতিরিক্ত গ্যাস নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভুগছেন, অথবা আপনার সদ্য নবজাতক শিশুর পেটের গ্যাসের সমস্যা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। এবং এই সমস্যা সম্পর্কে কোথাও সাঠিক তথ্য পাচ্ছেন না, তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য। আজকের এই আর্টিকেলে নবজাতক শিশুর পেটে গ্যাস দূর করার ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। উক্ত বিষয়ে বিস্তারিত জানতে হলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন।
নবজাতক শিশুর পেটে গ্যাস দূর করার ঘরোয়া চিকিৎসা
আজকের আর্টিকেলে নবজাতক শিশুর পেটে গ্যাস দূর করার ঘরোয়া চিকিৎসা ছাড়াও গ্যাস কি, কেন হয়, গর্ভবতী মহিলাদের গ্যাস হলে করণীয় কি, এবং বাচ্চাদের গ্যাসের সমস্যায় করণীয় ইত্যাদি সহ আরো বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি উক্ত টপিক গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

সূচিপত্রঃ নবজাতক শিশুর পেটে গ্যাস দূর করার ঘরোয়া চিকিৎসা

.
গ্যাস কি এবং কেন হয় চিকিৎসা বিজ্ঞান বিশেষজ্ঞদের মতে গ্যাস হলো, আমরা যা খায় তার সবটুকু হজম হয় না। সেই হজম না হওয়ার কিছু খাদ্য আমাদের বৃহদন্ত্রে পৌঁছানোর পর, সেখানে এক প্রকার বিপাক ক্রিয়া সৃষ্টি করে, এর ফলে এক ধরনের বায়ু বা গ্যাস এর উৎপত্তি হয়। সাধারণত প্রতিটি মানুষেরই গ্যাস হয়ে থাকে, তবে এই গ্যাসের মাত্রা অতিরিক্ত হলে এটি মানুষের বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। যেমনঃ
  • বুক ব্যথা,
  • পেট ব্যথা,
  • পেট ফাঁপা
এছাড়াও বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করে। বিভিন্ন কারণে আমাদের পেটে অতিরিক্ত গ্যাস সৃষ্টি হতে পারে। অনেক সময় দেখা যায় মানুষ ভালো ও সুন্দর খাবার খাওয়ার লোভ সামলাতে পারে না। তবে এসব খাবার খাওয়ার পরে তারা গ্যাস নিয়ে ভাবতে শুরু করে, এ অভ্যাস একদমই ভালো নয়। কারণ খাবার আগে ও পরে কোন বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত ভাবলে তা আমাদের শারীরিক ও মানসিক অরাজকতার সৃষ্টি করে।
নবজাতক শিশুর পেটে গ্যাস দূর করার ঘরোয়া চিকিৎসা
প্রতিটি মানুষই কম বেশি গ্যাসের সমস্যায় ভুগে, তবে অবাক করার বিষয় হলো চিকিৎসা বিজ্ঞানে গ্যাসের প্রতি তেমন কোনো বিশেষ পদক্ষেপ পরিলক্ষিত হয় না। প্রতিটি মানুষেরই বৃহদান্তে বিপাক ক্রিয়া চলার সময় গ্যাস সৃষ্টি হয়, আর এর মাত্রা বেশি হলে এটি গ্যাস্টিক সমস্যা সৃষ্টি করে।

যা সাধারণত ক্ষণস্থায়ী ও নিস্তেজ হয়ে থাকে। প্রচুর পরিমাণে খাদ্য খাওয়ার ফলে গ্যাস সৃষ্টি হয়। আবার দানা জাতীয় বেশ কিছু খাবার খাওয়ার ফলেও গ্যাস সৃষ্টি হয়। এছাড়াও পোড়া তেলে ভাজা খাদ্য খাওয়ার ফলেও এই সমস্যা সৃষ্টি হয়।

ছোট বাচ্চার পেটে গ্যাস হলে করনীয়

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ছোট বাচ্চারা অতিরিক্ত গ্যাসের সমস্যায় ভোগে, এক্ষেত্রে ছোট বাচ্চারা অনেক কষ্ট পায়। এরকম পরিস্থিতিতে ছোট বাচ্চাদের বা নবজাতক শিশুর পেটে গ্যাস দূর করার ঘরোয়া চিকিৎসা পদ্ধতি অনুসরণ করলে, দ্রুত এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। চলুন সেসব বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

আদা জল 

এটি দ্রুত বাচ্চাদের পেটের গ্যাসীয় সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে, এক্ষেত্রে এক কাপ জলে সামান্য পরিমাণ আদা দিয়ে জলটিকে ভালো করে ফুটিয়ে নিবেন এবং আদা জল বা আদা পানির তাপমাত্রা স্বাভাবিক হওয়ার পর, তা ভালো ভাবে আপনার ছোট বাচ্চাকে খাওয়াবেন।

আদা পানি খাওয়ানোর 10 থেকে 15 মিনিট পর, আশা করি আপনার বাচ্চার অতিরিক্ত গ্যাসীয় সমস্যা থেকে মুক্তি পাবে। এক্ষেত্রে আপনার বাচ্চা আদা পানি খেতে না চাইলে আপনি চায়ের সাথে আদা খাওয়াতে পারেন।

অতিরিক্ত পানি পান

অতিরিক্ত গ্যাস সৃষ্টি হওয়ার প্রধান কারণ হলো অধিক পরিমাণে দানাদার জাতীয় খাদ্য খাওয়া, এবং দেহের বিপাক ক্রিয়ায় পর্যাপ্ত পরিমাণ পানির অভাব। তাই এ সমস্যা থেকে মুক্তির জন্য প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। বিশেষ করে সকালবেলা খালি পেটে পানি পান করা সবচেয়ে উত্তম। এ পদ্ধতি আপনার বাচ্চার শরীরে অধিক পরিমাণে গ্যাস সৃষ্টি হওয়া থেকে মুক্তি দিবে।

জিরা বা জওয়ান

আমাদের দেশে সেই প্রাচীনকাল থেকেই গ্যাস জাতীয় সমস্যা দূর করার জন্য জোয়ান বা জিরা ব্যবহার হয়ে আসছে। তাই আপনার সন্তানের পেটে গ্যাস সমস্যার সমাধানের জন্য প্রাচীন পদ্ধতি জিরা কে ব্যবহার করতে পারেন। এক্ষেত্রে ছোট চামচে এক চামচ জিরা বা জোয়ান পানি দিয়ে খেয়ে নিতে হবে। জিরা খাওয়ার ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মধ্যে আপনার সন্তান অতিরিক্ত গ্যাস সৃষ্টি হওয়া সমস্যা থেকে অনেক অংশে মুক্তি পাবে।
এছাড়াও ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে পেট ম্যাসাজ সবচেয়ে বেশি কার্যকর হয়ে থাকে, বাচ্চাদের পেটে আঙ্গুল দিয়ে হালকা চাপ দিয়ে উপর থেকে নিচের দিকে নামাতে হবে। এতে বাচ্চাদের পেটে সৃষ্টি অতিরিক্ত গ্যাস বাচ্চার পায়ুপথ দিয়ে বেরিয়ে যাবে। ফলে আপনার বাচ্চা গ্যাসীয় অস্বস্তিকর সমস্যা থেকে মুক্তি পাবে।

গর্ভবতী মায়ের গ্যাস হলে করনীয়

আমরা প্রতিদিনই গ্যাস, এসিডিটি ও বদ হজমে ভোগে থাকি, এগুলো আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী। এই সমস্যা গুলো অনেক সময় মহিলাদের গর্ভাবস্থায় হতে পারে। তাই গর্ভবতী মহিলাদের গ্যাস ও এসিডিটি বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। অনেক গর্ভবতী মহিলারা আছে, যারা গ্যাস বা এসিডিটির সমস্যা দেখা দিলে খুব দ্রুত এন্টাসিড ঔষধ খেয়ে ফেলেন।

এতে খুব দ্রুত এসিড বা গ্যাস থেকে মুক্তি মিললেও পরবর্তীতে জটিল পরিস্থিতির মুখে গ্যাসকে সম্পূর্ণরূপে নিরাময় করা যায় না। ফলে খাবারের একটু কম বেশি হলেই পুনরায় এই সমস্যা সৃষ্টি হয়। এই সমস্যাটি গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে থাকে, তবে বেশ কিছু ঘরোয়া চিকিৎসা বা পরামর্শ অনুযায়ী চললে, এই সমস্যা থেকে অনেকটা মুক্তি লাভ করা যায়। নিচে সেগুলো পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলঃ
  • পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করা, কারণ অনেক সময় জলের ঘাটতির জন্য অতিরিক্ত গ্যাসের সৃষ্টি হয়। একজন গর্ভবতী মহিলার সর্বনিম্ন দিনে প্রায় দুই থেকে তিন লিটার জল পান করা জরুরী।
  • কোলড্রিংস ও বিভিন্ন ক্ষতিকর পানীয় পান করা থেকে বিরত থাকা, কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে সুগার ও বেশ কিছু ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থ রয়েছে। যা পেটে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে তাই এ ধরনের পানীয় পান করা থেকে দূরে থাকতে হবে।
  • ফুলকপি বাঁধাকপি অন্যান্য দানাদার জাতীয় খাদ্য অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।কারণ এসব খাবারে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন,শর্করা যা পুরোপুরি হজম না হয়ে আমাদের শরীরের বিপাক ক্রিয়ায় গ্যাস উৎপন্ন করে। ফলে আমরা গ্যাসীয় সমস্যায় ভোগে থাকি, তাই গ্যাস হলে এসব খাবার না খাওয়া উত্তম।
  • নিয়মিত ব্যায়াম বা এক্সারসাইজ করতে হবে, তবে গর্ভবতী মহিলাদের জন্য এটি খুবই কষ্টসাধ্য হতে পারে। তাই তাদের জন্য এটি না করাই উত্তম। ব্যায়াম বা এক্সারসাইজ করলে, এটি আমাদের হজম ক্রিয়ার শক্তিকে বা হজম শক্তিকে বৃদ্ধি করে, ফলে আমাদের দেহে অতিরিক্ত গ্যাসের সৃষ্টি হয় না। এবং আমাদের মন ও শরীর সুস্থ ও সতেজ থাকে। তবে গর্ভবতী মহিলারা ব্যায়াম করতে চাইলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

হঠাৎ পেটে গ্যাস হলে করনীয়

গ্যাস আমাদের জীবনের খুবই সাধারণ একটি বিষয়। বিশ্বের প্রতিটি মানুষেরই কম বেশি গ্যাস হয়ে থাকে, তবে যখন এর মাত্রা যদি বৃদ্ধি পায়, ঠিক তখন এটি সমস্যা সৃষ্টি করে। যা আমাদের শারীরিক ও মানসিক অশান্তির সৃষ্টি করে। বিভিন্ন কারণে গ্যাস হতে পারে। যেমনঃ

শর্করা জাতীয় খাবার অধিক পরিমাণে খাবার খাওয়ার কারণে, হজম শক্তি দুর্বল হওয়ার কারণে, আবার অনেক সময় কোন কারণ ছাড়াই হঠাৎ করে এ সমস্যা দেখা দেয়। হঠাৎ পেটে গ্যাস হলে করণীয় কি এই টপিকে সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। আপনার পেট কে গ্যাস মুক্ত ও ঠান্ডা রাখতে নিয়মিত শসা খান,

শসাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফ্লেভানয়েড ও অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান। এইসব উপাদান পেটের হজম ক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও খুব দ্রুত গ্যাস থেকে নিরাময়ের জন্য আদার ব্যবহার করতে পারেন।ঠান্ডা দুধ অনেক সময় গ্যাস দূর করতে সাহায্য করে।

কারণ ঠান্ডা দুধ পাকস্থলীর গ্যাস্ট্রিক এসিড নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে আমাদেরকে এসিডিটি থেকে মুক্তি দেয়।দ্রুত গ্যাস্ট্রিক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনি কালোজিরা বা জিরা ব্যবহার করতে পারেন । সামান্য পরিমাণ জিরা নিয়ে পানি দ্বারা খেয়ে নিতে হবে তাহলে খুব দ্রুত আপনার বাচ্চা গ্যাসীয় সমস্যা থেকে মুক্তি পাবে।

শিশুর পেটে গ্যাস হলে করনীয়

শিশুদের ক্ষেত্রে গ্যাস্ট্রিক বা গ্যাস মারাত্মক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে, গ্যাস হওয়ার ফলে শিশু প্রচুর পরিমাণে কান্না করে এবং শিশুর অনেক কষ্ট হয়। শিশুর গ্যাস থেকে নিরাময়ের জন্য আদা পানি, জিরা, দই খাওয়াতে পারেন। এছাড়াও আপনি আপনার শিশুকে ম্যাসাজ করে দিতে পারেন।

ম্যাসাজ করার সময় আপনার আঙ্গুলগুলো আলতো ভাবে শিশুর পেটের উপর থেকে নিচের দিকে নামান, তাহলে শিশুর পেটে সৃষ্টি হওয়া গ্যাস তার পায়ু ছিদ্র দিয়ে বেরিয়ে যাবে, ফলে শিশু খুব দ্রুত এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবে ।

নবজাতকের পেটে গ্যাস হলে করনীয়

নবজাতক শিশুর জন্মের পরপরই পেটে গ্যাস সৃষ্টি হতে পারে। এবং পরবর্তী সময়ে শিশুর পেটে গ্যাস সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। তবে বড়দের মতো এদের গ্যাসের কারণ ও ধরন আলাদা হয়ে থাকে, নবজাতক শিশুদের জন্য এটি একটি অস্বস্তিকর অবস্থা। এ সমস্যাটি নবজাতক শিশুদের ক্ষেত্রে ক্ষেত্রবিশেষে কম বেশি হতে পারে। নবজাতক শিশুর পেটে গ্যাস দূর করার ঘরোয়া চিকিৎসা নিম্নে পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলোঃ
  • নবজাতক শিশুদের পেটে গ্যাস হলে অযথা আতঙ্কিত হওয়ার কোন কিছুই নেই এটি একটি ক্ষণস্থায়ী সমস্যা মাত্র তবে নবজাতক শিশুদের তিন থেকে চার মাসের বয়সের বেশি হলে এ সমস্যা থাকে না।
  • নবজাতক শিশুকে সঠিক পদ্ধতিতে দুধ খাওয়াতে হবে, অর্থাৎ শিশুকে সবসময় বুকের দুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করতে হবে, বাজারে বিভিন্ন ফর্মুলা মিশ্রিত প্যাকেটের দুধ খাওয়ানো থেকে বিরত থাকাই ভালো। কারণ ফর্মুলা মিশ্রিত দুধে বিভিন্ন ধরনের উপাদান থাকে যা নবজাতক শিশুর পেটে গ্যাস সৃষ্টি করে।
  • নবজাতক শিশুকে ফিডারের দুধ খাওয়ানো থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ ফিডারের মাধ্যমে নবজাতক শিশুকে দুধ খাওয়ানোর সময়, নবজাতক শিশুর পেটে প্রচুর পরিমাণে বাতাস ঢোকে যা ওই শিশুর পেটে গ্যাস উদ্যোগ করে।
  • আপনার নবজাতক শিশু যদি এ সমস্যায় ভোগে, তাহলে তাকে সোজা করে কাঁধে নিয়ে কয়েক মিনিট পিঠ চাপড়ে দেওয়া ভালো, এর ফলে ঢেকুর বা বারপিং সৃষ্টি হয়। এর মাধ্যমে দেহ থেকে অতিরিক্ত গ্যাস বের হয়ে যায়।
  • শিশুর শরীরে, বুকে, পেটে, ম্যাসাজ করলে এই সমস্যা থেকে নবজাতক শিশুকে কিছুটা হলেও মুক্তি দেওয়া যেতে পারে। যেমন, নবজাতক শিশুকে কিছুক্ষণ উল্টো করে শুয়ে রাখতে হবে। শিশুদের পেটে আঙ্গুল দিয়ে হালকা হালকা চাপ সহকারে উপর থেকে নিচের দিকে টেনে নামাতে হবে। নবজাতক শিশুর শরীর হালকা গরম পানি দিয়ে ভালোভাবে মুছে দিতে হবে অথবা গোসল করিয়ে দিলে গ্যাস রোগ থেকে রক্ষা করা সম্ভব।

নবজাতক শিশুর পেটে গ্যাস দূর করার ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে- লেখকের মন্তব্য

সঠিক চিকিৎসার অভাবে অনেক নবজাতক শিশু জটিল ও কঠিন সমস্যার মুখোমুখি হয়। এর ফলে নবজাতক শিশু মারাত্মক অশান্তিতে ভোগে, তাই সঠিক নিয়ম মেনে নবজাতক শিশুর পেটে গ্যাস দূর করার ঘরোয়া চিকিৎসা প্রদান করলে, খুব তাড়াতাড়ি এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে অবশ্যই নবজাতক শিশুর পেটে গ্যাস দূর করার ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে সঠিক ও সুস্পষ্ট ধারণা থাকা প্রয়োজন।

যাদের নবজাতক শিশুরা প্রায়ই এই সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন, আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য। এই আর্টিকেলে নবজাতক শিশুর গ্যাস দূর করার ঘরোয়া উপায় এর যাবতীয় ট্রিকস এন্ড টিপস আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হবেন।

এই আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকলে কমেন্ট করে জানান। আমরা প্রতিনিয়ত নতুন ও গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল আপলোড করে থাকি। এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন