বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি - ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ চিকিৎসা

বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি, কেন বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বর হয় সে কারণগুলো নিয়ে পুরো বিস্তারিত আর্টিকেলটির মধ্যে আলোচনা করেছি। আরো আলোচনা করা হয়েছে শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার ২০২৪ সম্পর্কে।
বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি - ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ চিকিৎসা
সাধারণত জ্বর হলে বাচ্চার বাবা-মা সহজে বুঝতে পারেন না যে তার বাচ্চা ডেঙ্গু জ্বর হয়েছে। আপনার বাচ্চার কোন লক্ষণ গুলো দেখলে বুঝবেন যে আপনার বাচ্চার ডেঙ্গু জ্বর হয়েছে। বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি চলুন বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক। 
পেজ সূচিপত্রঃ .

ভূমিকাঃ

ডেঙ্গুর লক্ষণ প্রকাশ পায় জ্বরের মাধ্যমে। তবে সাধারণত জ্বরের স্থায়ী সময়ের চাইতে ডেঙ্গু জ্বরের স্থায়ী সময় অনেক বেশি। সাধারণ জ্বর এক থেকে দুই দিনের মধ্যে ভালো হয়ে যায় কিন্তু ডেঙ্গু জ্বর ভালো হতে এক সপ্তাহ বা ১৪ দিনের মতো সময় নেই। এবং এই জ্বর হলে মারাত্মক জটিলতার সৃষ্টি করে।

শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ সমূহ

ডেঙ্গু জ্বর সাধারণত মশার কামড়ে বিস্তার লাভ করে এটি একটি ভাইরাসজনিত রোগ। ডেঙ্গু জ্বর সকল বয়সের লোকের ক্ষেত্রে দেখা যায় কিন্তু শিশুরা বেশি আক্রান্ত হয় ডেঙ্গু জ্বরে। বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি এবং শিশুদের ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার নিম্নে দেওয়া হল:
  • উচ্চ তাপমাত্রার জ্বর হয়
  • জ্বর দীর্ঘস্থায়ী হয়
  • অতিরিক্ত মাথা ব্যথা হয়
  • শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যথা হয়
  • শরীরের ব্যথা অনুভব হয়
  • বমি বমি ভাব থেকে শুরু করে বমি হতে পারে
  • অনেক ক্ষেত্রে বিরক্ত এবং অস্থির লাগতে পারে
  • শ্বাস কষ্ট দেখা দিতে পারে
  • পেটে ব্যথা অনুভব হয়
  • শরীরে ক্ষত সৃষ্টি হয়
  • শরীরে ফুসকুড়ি দেখা দেয়
  • শরীর ক্লান্ত এবং দুর্বল হয়ে যায়
সাধারণত ডেঙ্গু জ্বরের ক্ষেত্রে এই লক্ষণগুলো দেখা দেয়। তাছাড়া প্রত্যেক ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীর এই সমস্যাগুলো দেখা নাও দিতে পারে। তবে এই লক্ষণ গুলো কোন কোন রোগীর মধ্যে দেখা গেলে বুঝতে হবে যে তার ডেঙ্গু জ্বর হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাহলে দ্রুত সেই রোগীকে রক্তের পরীক্ষা করতে হবে, এবং চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করতে হবে।

শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার ২০২৪

শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার ২০২৪, শিশুর ডেঙ্গু রোগের বিভিন্ন লক্ষণ দেখা দেয় এর মধ্যে ২০২৪ সালে যে লক্ষণ গুলো দেখা দিয়েছে তা নিম্নে আলোচনা করা হলো:
উচ্চ তাপমাত্রার জ্বরঃ বাচ্চাদের শরীরে অতিরিক্ত তাপমাত্রার জ্বর দেখা দিচ্ছে। যেমন শরীরে ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা এর চাইতে বেশি। তবে সাধারণত ডেঙ্গু জ্বর হলে শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত অতিরিক্ত বৃদ্ধি পায়। এমন অবস্থায় রোগীকে সঙ্গে নিয়ে দ্রুত চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

দীর্ঘস্থায়ী জ্বরঃ ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত শিশুদের জ্বর ভালো হতে সাধারণত ১ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে সময় লাগছে। ডেঙ্গু জ্বর ভালো হতে সাধারণ জ্বরের চাইতে অনেক বেশি সময় লাগে। তবে সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে ডেঙ্গু জ্বর থেকে দ্রুত সুস্থ হওয়া সম্ভব।

শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যথাঃ ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ গুলোর মধ্যে দেখা দিয়েছে শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যথা অনুভব হওয়া। জ্বরের সাথে সাথে শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যথা দেখা দেয়। জ্বর ১ থেকে ৩ দিনের মধ্যে উপশম না হলে এবং শরীরে বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যথা অনুভব করলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

বমি বমি ভাব হচ্ছে এবং বমি হচ্ছেঃ ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত শিশুদের এবং অন্যান্য বয়সের লোকদের বমি বমি ভাব হচ্ছে এবং কারোর বমি ও হচ্ছে। জ্বরে আক্রান্ত রোগীর বমি বমি ভাব এবং বমির মাধ্যমে ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ প্রকাশ করে।

শিশুরা অস্থির এবং বিরক্তঃ অতিরিক্ত মাত্রার জ্বরের কারণে শিশুদের মধ্যে এবং প্রত্যেকটি লোকের মধ্যে অস্থিরতা এবং বিরক্তবোধ দেখা দেয়। তবে শিশুরা ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলে অতিরিক্ত অস্থির এবং বিরক্ত হন। এমন সময় শিশুর প্রতি যত্নশীল হওয়া উচিত। শিশুকে দীর্ঘ সময় দিয়ে তাদের সাথে কথাবার্তা এবং খেলাধুলা করা উচিত।

শ্বাসকষ্ট দেখা দেওয়াঃ ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীর মধ্যে কিছু রোগীর শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। তবে ডেঙ্গু জ্বর আক্রান্ত সব রোগীর ক্ষেত্রে এ রকম সমস্যা লক্ষ্য করা যায় না। ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীর শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে আবশ্য রোগীর ডেঙ্গু জ্বরের নমুনা পরীক্ষা করা উচিত।

পেটে ব্যথা অনুভব হয়ঃ সাধারণত রোগীর প্রথমে জ্বরের মতো লক্ষণ দেখা দেয় এরপর রোগী এক থেকে ১৪ দিনের মতো জ্বরে ভুগতে পারে। এমন সময় রোগীর জ্বরের সাথে সাথে পেট ব্যথাও হয়। তবে পেট ব্যথা খুব একটা বেশি হয় না এমন সময় ডেঙ্গু জ্বরের কারণে অল্পমাত্রায় পেট ব্যথা অনুভব হয়।

শরীরে ক্ষত সৃষ্টি হয়ঃ জ্বর হওয়ার অল্প কিছু দিনের মধ্যেই শরীরে বিভিন্ন ধরনের ক্ষত সৃষ্টি হতে পারে। এবং এই ক্ষতগুলো থেকে রক্ত পড়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়। এমন সময় দাঁতের মাড়ি ভুলে যেতে পারে এবং রক্ত পড়তে পারে। শরীরে ক্ষত সৃষ্টি হলে সে ক্ষত সারতে দেরি হয়।

শরীরে ফুসকুড়ি দেখা দেয়ঃ ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত শিশুর শরীরে ফুসকুড়ি দেখা দেয় এবং এ ফুসকুড়ি গুলো লাল রঙের হয়। শরীরের এই ফুসকুড়ি গুলোর মধ্যে চুলকানি অনুভব হয়। এবং ফুসকুড়ি গুলো থেকে ব্যথা ও অনুভূত হতে পারে।

শরীর ক্লান্ত এবং দুর্বল হয়ে যাওয়াঃ ডেঙ্গু জ্বরের আক্রান্ত শিশু এবং ব্যক্তিদের শরীর অত্যন্ত দুর্বল এবং ক্লান্ত হয়ে যায়। প্রয়োজনীয় পুষ্টি  এবং খাদ্যের অনিহায় শরীর দুর্বল এবং ক্লান্ত হয়ে যায়।

উল্লেখিত সমস্যাগুলো কোন ব্যক্তি বা শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ। এই সমস্যাগুলোর মত সমস্যা যদি জ্বরের সাথে কোন রোগীর শরীরে দেখা দেয় তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা উচিত। ডেঙ্গু রোগে ভয়ের তেমন কোন কারণ নেই সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে রোগী দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে।

শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের ৭টি সতর্কীকরণ লক্ষণ

আমাদের দেশে দ্রুত মাত্রায় ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘনবসতি এলাকায় এবং ঝোপ ঝাড় পূর্ণ এলাকায় সবচাইতে ডেঙ্গুর আক্রমণ বেশি হয়। ডেঙ্গু জ্বর রোগটি সাধারণত মশা বহন করে থাকে। শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের সাতটি সতর্কীকরণ লক্ষণ নিম্নে দেওয়া হলো: 
  • অধিক তাপমাত্রার জ্বর হয়
  • তীব্র মাথাব্যথা হয়
  • মাংস পেশির ব্যথা হয়
  • বমি বমি ভাব হয়
  • শরীরে হ্মতর সৃষ্টি হয়
  • শরীরে ফুসকুড়ি দেখা দেয়
  • শরীর অত্যন্ত দুর্বল এবং ক্লান্ত হয়ে পড়ে
উপরোক্ত এই সমস্যাগুলো যদি কোন শিশুর শরীরে দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই শিশুর ব্লাড টেস্ট করাতে হবে। এবং ডেঙ্গু হয়েছে কিনা সেই বিষয়ে নিশ্চিত হতে হবে। যদি শিশু ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয় তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের নির্দেশনা মেনে চলা উচিত তাহলে শিশু দ্রুত সুস্থহবে।

বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি

অনেকেই বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি সে বিষয়ে জানতে চান। আপনি কি জানেন বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ দেখা দিলে করণীয় কি। বড়দের তুলনায় শিশুরা ডেঙ্গু জ্বরে দ্রুত আক্রান্ত হয়। শিশুর বাবা-মা যদি এ বিষয়ে সচেতন না হয় বা শিশুর কি রোগ হয়েছে সে বিষয়ে সঠিক ধারণা না থাকলে শিশু অধিক দিন এ রোগে ভুগতে পারে। বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি চলুন সে বিষয়ে জেনে নেয়া যাক।
  • টানা ১-৭ দিন অতিরিক্ত মাত্রায় জ্বর থাকে
  • শরীরের মাংসপেশিতে অতিরিক্ত ব্যথা হয়
  • শরীর নেতিয়ে পড়ে
  • শরীর অতিরিক্ত দুর্বল হয়ে যায়
  • শিশুদের খাবারে অনীহা দেখা যায়
  • ঘন ঘন বমি হয়
  • পেট ব্যথা হয়
  • শরীরের প্রত্যেকটা অংশে ব্যথা অনুভূত হয়
  • পাতলা পায়খানা হয়
  • শরীরে ক্ষতর সৃষ্টি হয়
  • শরীরে ফুসকুড়ি দেখা দেয়
  • শিশুর অস্থিরতা দেখা দেয়
উল্লেখিত এই সমস্যাগুলো ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত শিশু বা বয়স্কদের ক্ষেত্রে সবগুলো লক্ষণ প্রকাশ নাও পেতে পারে। এর মধ্যে কিছু কিছু লক্ষণ দেখা দিতে পারে। তবে রক্তের পরীক্ষা না করলে ডেঙ্গু হয়েছে বলে সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাবে না। আশা করি বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি সে বিষয়ে বুঝতে পেরেছেন।

বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা

বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা বিষয়ে সঠিক ধারণা থাকলে বাচ্চা এবং বয়স্করা ডেঙ্গু রোগ থেকে দ্রুত সুস্থ হয়ে যান। বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বরের মত সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিত। ডেঙ্গু জ্বরের তেমন কোন প্রাথমিক চিকিৎসা নেই। সাধারণত ১-৭ দিনের মতো একটানা জ্বর থাকলে দ্রুত স্বাস্থ্য কেন্দ্রে গিয়ে রক্ত পরীক্ষা করা উচিত। এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী শিশু এবং বয়স্কদের ঔষধ সেবন করলে দ্রুত বাচ্চা এবং বয়স্করা সুস্থ হয়ে উঠবে।

শিশুর ডেঙ্গু রোগের খাবার

শিশু এবং বয়স্করা ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং তরল খাবার খাওয়া উচিত।
এমন সময় শরীর অতিরিক্ত দুর্বল হয়ে পড়ে এবং শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দেয়। তাই শিশু এবং বয়স্কদের প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন শর্করা এবং পুষ্টি জাতীয় খাবার খাতে হবে। নিম্নে শিশুর ডেঙ্গু রোগের খাবার এর তালিকা দেওয়া হল:
  • পেঁপে খাওয়া
  • স্ট্রবেরি, কমলা, শশা, গাজর, টমেটো, খাওয়া
  • লাল শাক সবুজ শাক জাতীয় খাবার খাওয়া
  • ডাবের পানি খাওয়া
  • আদার রস খাওয়া
  • স্যালাইন মিশ্রিত পানি খাওয়া
  • ডালিম খাওয়া
  • গরুর দুধ বা ছাগলের দুধ খাওয়া
  • পেয়ারা খাওয়া
  • কালো আঙুর খাওয়া
  • সুপ জাতীয় খাবার খাওয়া
  • ডিম,মাছ, মাংস, খাওয়া
উল্লেখিত খাবারগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, শর্করা, আমিষ, রয়েছে। তাই ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীকে উল্লেখিত খাবার গুলো খাওয়ালে শরীর দ্রুত সুস্থ হবে এবং শরীরের পানি শূন্যতার মতো সমস্যা থেকে শুরু করে দ্রুত শরীরের দুর্বলতা দূর করবে। এবং ডেঙ্গুতে আক্রান্ত শিশু এবং বয়স্করা দ্রুত সুস্থ হবেন।

শিশুর ডেঙ্গু হলে করণীয়

আমাদের দেশে অধিক মাত্রায় ডেঙ্গুর প্রকোপ বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে বয়স্কদের তুলনায় শিশুরা ডেঙ্গু রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি এ বিষয় সম্পর্কে জানলে আপনার শিশুর ডেঙ্গু হয়েছে কিনা সে বিষয়ে নিশ্চিত হতে পারবেন। শিশুর ডেঙ্গু হলে করণীয় কি সে বিষয়ে নিম্নে আলোচনা করা হলো: শিশুর ডেঙ্গু জ্বর হলে শিশুকে অধিক মাত্রায় স্যালাইন যুক্ত পানি খাওয়ান। সাথে দুধ ডিম এবং ভিটামিনযুক্ত খাবার ফলমূল শাক সবজি খাওয়াতে পারেন। 

এমন সময় শিশুকে সুপ জাতীয় খাবার মাছ মাংস খাওয়ান। শিশুকে ডেঙ্গুর লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে। ডেঙ্গুর বিস্তার দূর করতে শিশুর মশারির নিচে ঘুমানোর ব্যবস্থা করতে হবে। বাচ্চাদের খাবারে তালিকায় প্রোটিন জাতীয় খাবার বৃদ্ধি করতে হবে। ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত শিশুকে ভিটামিন সি জাতীয় খাবার বেশি বেশি খাওয়াতে হবে। অবশ্যই শিশুকে চিকিৎসকের দেওয়া পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করুন।

শেষ কথা

বাচ্চাদের ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ কি কি এবং শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার ২০২৪ এ সম্পর্কে অনেকেই জিজ্ঞাসা করে থাকেন আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য। আজকে ডেঙ্গু বিষয়ে সকল প্রশ্ন এবং এর সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করেছি এই বিষয়গুলো পড়ে উপকৃত হবেন। তবে ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। 

এবং চিকিৎসকের দেওয়ার নিয়ম অনুযায়ী শিশুকে চিকিৎসা করুন। এ রকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে নিয়মিত আমাদের সাইটে ভিজিট করুন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন